কলকাতা গেলাম আর ট্রামে চরব না সেটা কি হয়। আমাদের হোটেলের সামনে দিয়েই সব সময় চলছে ট্রাম। আর সেদিন আমি প্রথম ট্রামে চড়ি। এই ছবিটা ট্রামের ভেতর থেকে তোলা।
বছরের শেষ আর চলছে ক্রিসমাস। কলকাতাতে সেদিন ক্রিসমাস দেখতে গেলাম। যাওয়ার সময় ট্রামে করেই যাই। ভাড়া বেশি না। মাত্র পাঁচ রুপি। এই পাঁচ রুপিতে যাবে অনেক দূরে। ট্রেনলাইনের মত রাস্তায় ট্রামের লাইন। আর রাস্তা দিয়ে গাড়িও চলছে। তবে আমি একটু অবাক হলাম প্রথমবার দেখে। রাস্তায় ট্রাফিক জ্যাম হলে ট্রামও থেমে থাকে। সাথে সামনে থেমে থাকে অনেক গাড়ী। আমি দেখলাম ট্রেনের মত ট্রাম কখনো একভাবে চলে না। সামনে গাড়ী থাকলে ব্রেক করে থামে। তারপর আবার চলতে শুরু করে। ট্রামের মজা আলাদা। সব চলে কারেন্টে। উপরে তারের সাথে কানেকশন আছে। দেখলাম কারেন্টে চলা গাড়ী। আমাদের দেশের সিএনজি বা পেট্রোলে চলা গাড়ীর মত নয়। কারেন্টে চলা গাড়ী একদম আলাদা। তবে ট্রাফিক জ্যাম বেশি হলে মানুষ কম ভ্রমণ করে আর তারা চলে তখন অন্য পদ্ধতিতে। বাইরে অনেক ট্যাক্সি, অটো বা অন্য কিছু আছে। আরও দ্রুত যাওয়া যায় এতে করে। যেহেতু কারেন্টে চলে ট্রাম তাই ভেতরে লাইত ফ্যান সব আছে। আর জানালাগুলি মনে হল কাঠের তৈরি। অনেক অদ্ভুত একটি গাড়ী। একসাথে দুইটি বগি যায় লাইন দিয়ে। কম খরচে ভ্রমণ করা যায় এখানে। ট্রামে এক ধরণের বিশেষ ঘণ্টা আছে। যেটার সাহায্যে অদ্ভুত শব্দ করে। গাড়ীর হর্নের বদলে তারা এমন শব্দ করে থাকে। ভেতরে যারা উঠে অনেক ভদ্র। হয়ত তারা ধৈর্য ধরেই বসে থাকার অভ্যাসের কারনে এত ভদ্র আর ঠাণ্ডা থাকে।
কলকাতা ভ্রমণ করলে অবশ্যই ট্রামে চরবেন। খুব আরামের জার্নি। আমাদের দেশে এমন সুযোগ থাকলে বোধ হয় ভালো হত।
বছরের শেষ আর চলছে ক্রিসমাস। কলকাতাতে সেদিন ক্রিসমাস দেখতে গেলাম। যাওয়ার সময় ট্রামে করেই যাই। ভাড়া বেশি না। মাত্র পাঁচ রুপি। এই পাঁচ রুপিতে যাবে অনেক দূরে। ট্রেনলাইনের মত রাস্তায় ট্রামের লাইন। আর রাস্তা দিয়ে গাড়িও চলছে। তবে আমি একটু অবাক হলাম প্রথমবার দেখে। রাস্তায় ট্রাফিক জ্যাম হলে ট্রামও থেমে থাকে। সাথে সামনে থেমে থাকে অনেক গাড়ী। আমি দেখলাম ট্রেনের মত ট্রাম কখনো একভাবে চলে না। সামনে গাড়ী থাকলে ব্রেক করে থামে। তারপর আবার চলতে শুরু করে। ট্রামের মজা আলাদা। সব চলে কারেন্টে। উপরে তারের সাথে কানেকশন আছে। দেখলাম কারেন্টে চলা গাড়ী। আমাদের দেশের সিএনজি বা পেট্রোলে চলা গাড়ীর মত নয়। কারেন্টে চলা গাড়ী একদম আলাদা। তবে ট্রাফিক জ্যাম বেশি হলে মানুষ কম ভ্রমণ করে আর তারা চলে তখন অন্য পদ্ধতিতে। বাইরে অনেক ট্যাক্সি, অটো বা অন্য কিছু আছে। আরও দ্রুত যাওয়া যায় এতে করে। যেহেতু কারেন্টে চলে ট্রাম তাই ভেতরে লাইত ফ্যান সব আছে। আর জানালাগুলি মনে হল কাঠের তৈরি। অনেক অদ্ভুত একটি গাড়ী। একসাথে দুইটি বগি যায় লাইন দিয়ে। কম খরচে ভ্রমণ করা যায় এখানে। ট্রামে এক ধরণের বিশেষ ঘণ্টা আছে। যেটার সাহায্যে অদ্ভুত শব্দ করে। গাড়ীর হর্নের বদলে তারা এমন শব্দ করে থাকে। ভেতরে যারা উঠে অনেক ভদ্র। হয়ত তারা ধৈর্য ধরেই বসে থাকার অভ্যাসের কারনে এত ভদ্র আর ঠাণ্ডা থাকে।
কলকাতা ভ্রমণ করলে অবশ্যই ট্রামে চরবেন। খুব আরামের জার্নি। আমাদের দেশে এমন সুযোগ থাকলে বোধ হয় ভালো হত।
No comments:
Post a Comment