প্রায় ৪ বছর পর এবার গ্রামের বাড়ি গেলাম। ভালো লাগে আমার ধলাইতলা গ্রাম। আমি যখন গ্রামে যাই অনেক দিন পর মনে হয় অনেক কিছু চেঞ্জ গ্রামের। প্রথমত আমাদের গ্রামের বাড়ি অনেক পুরানো হয়ে গেছে। তারপর আশেপাশে অনেক পরিচিত মানুষ নেই। এছাড়াও রয়েছে অনেক পরিবর্তন। মসজিদ, মাদ্রাসা, নদী, খাল বিল, রাস্তাসহ আরও অনেক। বর্ষার সৌন্দর্য এবার গ্রামের বাড়ি উপভোগ করলাম সবার সাথে। অনেক মিস করি শহরে থেকে প্রিয় গ্রামকে। যাই হোক বলে রাখা ভালো এটা আমার নানা বাড়ি। নানা নানু সেই অনেক বছর আগে মারা গেছেন। শুধু ছোট মামা আর মামি থাকেন আমার এই ছোট্ট গ্রামে। তাদের কাছেই যাওয়া। ছোটবেলা থেকে মামার আদর পেয়ে বড় হয়েছি। আর নানু বেঁচে থাকতে আমাকে অনেক ভালবাসতেন। আমি এই গ্রামেই বড় হয়েছি। এখানের নদীতে গোছল করেছি। এখানের স্কুলে পড়েছি। এখানের মক্তবে আমি প্রথম আরবি শিখি। তাছাড়া আমার লাইফের সব কিছুই বলতে এই গ্রাম। গ্রামের সবার বাড়ি ও সবার নাম মুখস্ত আমার আর মুখ চেনা সবার। অনেক আপন তারা আমার। তাই যেখানেই থাকি গ্রামে আসার জন্য সুযোগ খুজতে থাকি আমি। এবার অনেক বছর পর সুযোগ পেয়ে চলে আসলাম। গ্রামে আসলে আমি সবার আগে পুরো গ্রাম একবার ঘুরে আসি। তারপর আমি ঘরে পা দেই। সব সময়ের অভ্যাস এটা। তাদের না দেখলে আমার ভালো লাগে না আর তারা সব সময় অপেক্ষা করে কবে আমি তাদের কাছে ফিরব। আজকে যে গল্প বলব সেটা হল গ্রামের সৌন্দর্য দেখা আর বাজারে যাওয়া। অনেক সুন্দর এই পরিবেশ।
আপনাদের জন্য ছোট্ট একটি ভিডিও দিলাম। দেখে জানাবেন কেমন লাগল আমার গ্রাম। বাড়ি থেকে বাজার যেতে প্রায় ১০ মিনিট লাগে। ২ কিলোমিটারের মত দুরে। যাওয়ার সময় এই সুন্দর গ্রামের রাস্তা খুব ভালো লাগে। বৃষ্টির সময় খুব ভালো লাগে। যেহেতু বর্ষাকালে এবার যাই তাি বৃষ্টির পর ধোয়া রাস্তা দেখতে দেখতে যাই আর এটির কিছু অংশ ভিডিও করে এনেছি। এখন ঢাকা বসে বসে জখনি মনে পড়ে দেখি। আপনারাও নিচের ভিডিওতে দেখে আসতে পারেন কত সুন্দর এই প্রকৃতি। বাজারের নাম ইতনা বাজার। ধলাইতলা থেকে ভ্যানে নেয় ১০ টাকা ভাড়া। গ্রাম তাই ভ্যান। নেই কোন রিকশা। তাছাড়া এইসব ভানও অনেক আলাদা। ইঞ্জিনে চলে। খুব দ্রুত পাখির মত উড়ে উড়ে চলে। সকালে মামার সাথে রওনা দেই। অবশ্য মামা ভ্যানে আর আমি মটরসাইকেলে যাই। তাই মামা আসার আগেই পৌছাই আর একটু কেনাকাটা করি। তারপর এসে দেখি মামা আমাকে খুঁজছেন। অনেক বছর পর গেলেও এই বাজার আমার পরিচিত অনেক। বলতে পারেন সব চিনি আমি। হোটেলে যাই তারপর মামার সাথে। সিঙ্গারা খেলাম আর ভিডিও করলাম। আমাদের গ্রামের খাবারগুলির টেস্ট শহরে খুব মিস করি। তাই একটু হালকা ভিডিও করে রেখেছি। দোকানের ভিডিও করার সময় অনেকে আমাকে পাগল ভাবতে পারে ভাবুক, সমস্যা নেই। আবার কবে আসি এই গ্রামে সেটা কে জানে। তাই আমার মেমরি করে স্মৃতি হিসেবে রাখলাম। দোকানদার বড় ভালো মানুষ আর তার খাবারও। অনেক গল্প করলাম তার সাথে। ভালোই একটা সময় কাটলো। তারপর ফিরে আসি। আপনারা সুযোগ পেলে নড়াইল আসবেন আর এই ধলাইতলা গ্রাম অবস্থিত লোহাগড়া থানার ভেতর। পাশে মধুমতি নদী।
আপনাদের জন্য ছোট্ট একটি ভিডিও দিলাম। দেখে জানাবেন কেমন লাগল আমার গ্রাম। বাড়ি থেকে বাজার যেতে প্রায় ১০ মিনিট লাগে। ২ কিলোমিটারের মত দুরে। যাওয়ার সময় এই সুন্দর গ্রামের রাস্তা খুব ভালো লাগে। বৃষ্টির সময় খুব ভালো লাগে। যেহেতু বর্ষাকালে এবার যাই তাি বৃষ্টির পর ধোয়া রাস্তা দেখতে দেখতে যাই আর এটির কিছু অংশ ভিডিও করে এনেছি। এখন ঢাকা বসে বসে জখনি মনে পড়ে দেখি। আপনারাও নিচের ভিডিওতে দেখে আসতে পারেন কত সুন্দর এই প্রকৃতি। বাজারের নাম ইতনা বাজার। ধলাইতলা থেকে ভ্যানে নেয় ১০ টাকা ভাড়া। গ্রাম তাই ভ্যান। নেই কোন রিকশা। তাছাড়া এইসব ভানও অনেক আলাদা। ইঞ্জিনে চলে। খুব দ্রুত পাখির মত উড়ে উড়ে চলে। সকালে মামার সাথে রওনা দেই। অবশ্য মামা ভ্যানে আর আমি মটরসাইকেলে যাই। তাই মামা আসার আগেই পৌছাই আর একটু কেনাকাটা করি। তারপর এসে দেখি মামা আমাকে খুঁজছেন। অনেক বছর পর গেলেও এই বাজার আমার পরিচিত অনেক। বলতে পারেন সব চিনি আমি। হোটেলে যাই তারপর মামার সাথে। সিঙ্গারা খেলাম আর ভিডিও করলাম। আমাদের গ্রামের খাবারগুলির টেস্ট শহরে খুব মিস করি। তাই একটু হালকা ভিডিও করে রেখেছি। দোকানের ভিডিও করার সময় অনেকে আমাকে পাগল ভাবতে পারে ভাবুক, সমস্যা নেই। আবার কবে আসি এই গ্রামে সেটা কে জানে। তাই আমার মেমরি করে স্মৃতি হিসেবে রাখলাম। দোকানদার বড় ভালো মানুষ আর তার খাবারও। অনেক গল্প করলাম তার সাথে। ভালোই একটা সময় কাটলো। তারপর ফিরে আসি। আপনারা সুযোগ পেলে নড়াইল আসবেন আর এই ধলাইতলা গ্রাম অবস্থিত লোহাগড়া থানার ভেতর। পাশে মধুমতি নদী।
No comments:
Post a Comment