আসসালামুয়ালাইকুম সবাই কেমন আছেন? তো শীত তো পড়েই গেল। এই শীতে আমি কি করছি সেটা জানাব আজ। শীতের সমস্যা কি জানেন? সকালে ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করে না আমাদের। দিন আমরা দেরি করে শুরু করি। তেমনটি চলছে। আগে উঠতাম সকাল ১০ টায় আর এখন ১১টা বেজে যায়। আর দেরি করে উঠার পড় আমার নিজের বারোটা বেজে যায়। আজ সকালে উঠে খুব জলদি খেয়ে নিলাম। তাছাড়া আশুলিয়া অনেক সুন্দর জায়গা। অনলাইনে আবহাওয়া দেখে যা বুঝলাম তা হল এখানে শীত পড়তে এখনো সময় লাগবে। আমাদের অঞ্চল যেমন খুলনার দিকে শীত অলরেডি পড়ে গেছে। আমাদের বাসায় একটু কম। আমি প্রায় এক মাস আগেই লেপ বের করেছি। ফ্যান লাগিয়ে লেপের ভেতর ঢুকে যেতে অনেক মজা লাগে। তবে পরেরদিন সকালে উঠলে শরীরের ব্যামো বারে। যাই হোক দিন কাটছে আর কি। কিছুদিন আগে পরীক্ষা শেষ হল ভার্সিটির। মিড ছিল। ক্লাস এই সপ্তাহে না করে অনেকে বাড়ি চলে যায়। তাই পরের সপ্তাহ পর্যন্ত একটু রিলাক্স হচ্ছে। আর শীত যেন একটু বেশি লাগছে আমার। প্রতিদিন আমার প্রিয় কম্পিউটারের সাথে কাটে। ভালো লাগে রোঁদে যেতে আর সন্ধ্যার পড় বের হতে আরও ভালো লাগে। ঠাণ্ডা বাতাস মাঝে মাঝে ভালোই লাগে। তবে শীত করে আর কি। শীতের একটি বিষয় হচ্ছে গোছল। ইচ্ছে করে না করতে। তারপরও করি। তবে গরম নয়, ঠাণ্ডা পানিতেই। আসলে এক সময় আমি অ্যাথলেট ছিলাম। আমার ক্যারিয়ার ঢাকা এসে নষ্ট হয়। ভার্সিটি শেষ হলে আবার শুরু করব ইনশাআল্লাহ। সেই থেকে অভ্যাস আমি নিয়মিত গোছল করি ঠাণ্ডা পানিতে। তাছাড়া আরও ভালো লাগে ফ্যান চালাতে গোছলের পর। বর্তমানে অবশ্য এটি করা হয় না আমার।
এবার আসুন এই শীতে কিভাবে প্রস্তুতি নেবেন ও সুস্থ থাকবেন? আসলে সিজন চেঞ্জের সময় আমাদের অনেক অসুখ হয়ে থাকে আর কি। তাই সাবধানতা দরকার। বিশেষ করে বৃদ্ধ ও শিশুদের দরকার বেশি যত্ন। শীতে ত্বকের যত্নও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া সবকিছুর যা আগুন লাগানো দাম বাড়ছে তাতে বেঁচে থাকা দায়। কিছু কিনে খেতে গেলে আগুন আর আগুন। সরকারও কোন কিছু করতে পারছে না। আর তাই বলে বসে থাকলে কেউ আমাদের দেখবে না। তাছাড়া আমাদের দরকার নিজেরি নিজের যত্ন নেওয়া। তাই আমাদের প্রতিদিন নিয়ম করে নিতে হবে। আমি পছন্দ করি টক জাতীয় খাবার খেতে প্রতিদিন একবার অন্তত। তাছাড়া আপনি যদি প্রতিদিন এক গ্লাস লেবুর শরবত খান তাহলে আপনার অনেক উপকার হবে। দেখবেন এই শীতে আপনি জোস আছেন। আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে আরও অনেক কিছু খেতে পারেন। সুস্থ থাকতে পানি খাওয়ার বিকল্প নেই। পানি খাবেন নিয়মিত আর বেশি করে খাবেন। গোছলের সময় তেল নিতে ভুলবেন না আর রাত ঘুমানর সময়ও নেবেন। শীতের জড়তা কাটাতে আপনি একটু হালকা ব্যায়াম বা ইয়োগা করে নিতে পারেন। সকাল বিকাল ১ মিনিট করলেই হবে। ১ মিনিট বললাম কারন আমরা অনেক ব্যস্ত তো তাই। বেশি করলে আরও ভালো। আপনি যদি বড়োলোক হন তাহলে রুম গরম করার যন্ত্র কিনতে পারেন। এতে ঘর উষ্ণ থাকবে। আর সব সময় চেষ্টা করবেন একটু নিজেকে সময় দেওয়ার। শীতের আরেকটি সমস্যা হল আমাদের স্কিন বা ত্বকের নানা সমস্যা। এই জন্য আপনি কোল্ড ক্রিম, গ্লিসারিন, ভেজলিন এগুলি ব্যবহার করবেন। এতে আপনি সাধারন স্কিনের সমস্যা থেকে বাঁচতে পারবেন। হাত পা ও ঠোট ফেতে গেলে অনেক কষ্ট হয়। তাই সব সময় মাখবেন। আর পানিতে কম ভিজার চেষ্টা করবেন। এই ছিল আমার ছোট্ট শীতের টিপস। আসলে আমি নিজে কতটা নিজের কেয়ার করি আমি নিজেই জানি না। যাই হোক আপনি আমার মত কেয়ার লেস হবেন না আশা করি। নিজের যত্ন নেবেন। আর হাতের কাছে শীতের প্রস্তুতি হিসেবে সবকিছু রাখবেন। কিছু ঔষধ রাখলেও পারেন। কারন ঠাণ্ডা খুব খারাপ।
আরেকটি কথা, আপনি বাইরে গেলে একটু সাবধানে থাকবেন। ঠাণ্ডা বাতাস অনেক ক্ষতি করে। গাড়ির জানালা বন্ধ করে রাখবেন। কান, গলা, মাথা ঢেকে রাখবেন।
অনেক বকবক করলাম। যারা কষ্ট করে আমার লেখা পরেছেন তাদের জন্য ভালোবাসা। আমার লেখা দেয়ার করলে উপকৃত হব। আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই। ভালো থাকবেন।
ধলাইতলা গ্রামের শীতের কুয়াশার ছবি |
এবার আসুন এই শীতে কিভাবে প্রস্তুতি নেবেন ও সুস্থ থাকবেন? আসলে সিজন চেঞ্জের সময় আমাদের অনেক অসুখ হয়ে থাকে আর কি। তাই সাবধানতা দরকার। বিশেষ করে বৃদ্ধ ও শিশুদের দরকার বেশি যত্ন। শীতে ত্বকের যত্নও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া সবকিছুর যা আগুন লাগানো দাম বাড়ছে তাতে বেঁচে থাকা দায়। কিছু কিনে খেতে গেলে আগুন আর আগুন। সরকারও কোন কিছু করতে পারছে না। আর তাই বলে বসে থাকলে কেউ আমাদের দেখবে না। তাছাড়া আমাদের দরকার নিজেরি নিজের যত্ন নেওয়া। তাই আমাদের প্রতিদিন নিয়ম করে নিতে হবে। আমি পছন্দ করি টক জাতীয় খাবার খেতে প্রতিদিন একবার অন্তত। তাছাড়া আপনি যদি প্রতিদিন এক গ্লাস লেবুর শরবত খান তাহলে আপনার অনেক উপকার হবে। দেখবেন এই শীতে আপনি জোস আছেন। আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে আরও অনেক কিছু খেতে পারেন। সুস্থ থাকতে পানি খাওয়ার বিকল্প নেই। পানি খাবেন নিয়মিত আর বেশি করে খাবেন। গোছলের সময় তেল নিতে ভুলবেন না আর রাত ঘুমানর সময়ও নেবেন। শীতের জড়তা কাটাতে আপনি একটু হালকা ব্যায়াম বা ইয়োগা করে নিতে পারেন। সকাল বিকাল ১ মিনিট করলেই হবে। ১ মিনিট বললাম কারন আমরা অনেক ব্যস্ত তো তাই। বেশি করলে আরও ভালো। আপনি যদি বড়োলোক হন তাহলে রুম গরম করার যন্ত্র কিনতে পারেন। এতে ঘর উষ্ণ থাকবে। আর সব সময় চেষ্টা করবেন একটু নিজেকে সময় দেওয়ার। শীতের আরেকটি সমস্যা হল আমাদের স্কিন বা ত্বকের নানা সমস্যা। এই জন্য আপনি কোল্ড ক্রিম, গ্লিসারিন, ভেজলিন এগুলি ব্যবহার করবেন। এতে আপনি সাধারন স্কিনের সমস্যা থেকে বাঁচতে পারবেন। হাত পা ও ঠোট ফেতে গেলে অনেক কষ্ট হয়। তাই সব সময় মাখবেন। আর পানিতে কম ভিজার চেষ্টা করবেন। এই ছিল আমার ছোট্ট শীতের টিপস। আসলে আমি নিজে কতটা নিজের কেয়ার করি আমি নিজেই জানি না। যাই হোক আপনি আমার মত কেয়ার লেস হবেন না আশা করি। নিজের যত্ন নেবেন। আর হাতের কাছে শীতের প্রস্তুতি হিসেবে সবকিছু রাখবেন। কিছু ঔষধ রাখলেও পারেন। কারন ঠাণ্ডা খুব খারাপ।
আরেকটি কথা, আপনি বাইরে গেলে একটু সাবধানে থাকবেন। ঠাণ্ডা বাতাস অনেক ক্ষতি করে। গাড়ির জানালা বন্ধ করে রাখবেন। কান, গলা, মাথা ঢেকে রাখবেন।
অনেক বকবক করলাম। যারা কষ্ট করে আমার লেখা পরেছেন তাদের জন্য ভালোবাসা। আমার লেখা দেয়ার করলে উপকৃত হব। আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই। ভালো থাকবেন।
No comments:
Post a Comment