জনি ভাইয়া নিয়মিত জিম করে আর ফিগার অনেক সুন্দর। তাই তাকে দেখলে যেকোনো মেয়ে ক্রাশ খেতেই পারে। মেয়েরা যেন খুব শজেই জনি ভাইয়ার কাছে আকর্ষণ অনুভব করে। আজ আপনাদের শোনাব জনি ভাইয়া ও মেয়েদের নিয়ে মজার মজার কিছু গল্প। আপনারা পড়তে পড়তে আবার জনি ভাইয়ার জন্য পাগল হয়ে যাইয়েন না। যাই হোক শুরু করছি।
গ্রামে এসেছে জনি ভাইয়া আর নতুন জায়গা নতুন মানুষ দেখে এলাকার সবাই সকাল বিকাল আমাদের বাড়ি কম বেশি আসে। বিশেষ করে মেয়েরা আসে। জনি ভাইয়া একটু লাজুক। আর মেয়ে দেখলে তো অনেক লাজুক। অচেনা মেয়েদের সামনে গেলে জনি ভাইয়া কথা বলতে পারে না ঠিক মতন। তোতলা হয়ে যায়। যেন অনেক কষ্ট করে করে বের করছে কণ্ঠ থেকে। তাও যেন পরান ছিরে কথা বের হচ্ছে। এটা নিয়ে আমি আর নাদিয়া আপু খুব মজা করে থাকি। জনি ভাইয়ার সামনে যখন কোন অচেনা মেয়ে আসে তখন ভাইয়া খুব লজ্জা পায়। ভাইয়া কখনো খালি গায়ে অচেনা কারো সামনে যেতে পারে না। আর মেয়েরা সামনে আসলে ভাইয়া যে কাজই করে না কেন বার বার ভুল করতে থাকে। আসলে ছোটবেলা থেকে ভাইয়া আলাদা একটি পরিবেশে মানুষ হয়েছে তাই এমনটি করে।
আমাদের পাশের বাড়ি থাকে একটি মেয়ে। দেখতে ভালোই মিষ্টি আর খুব দুষ্টু। আমি সব সময় তাকে ক্ষেপাতে পছন্দ করি। আমাদের বাসায় অতিথি এসেছে দেখে সে প্রায়ই আসে। নাদিয়া আপুর সাথে তার ভালোই ভাব জমেছে। মেয়েটির বয়স প্রায় ১৬ কি ১৭ হবে। ক্লাস ৯য়ে পড়ে। যাই হোক জনি ভাইয়া তাকে দেখলে যেন লুকাতে চায়। আজ দুপুরে জনি ভাইয়ার মরে যাওয়ার মত অবস্থা। দুপুরে খাওয়ার সময় আমরা যে তরকারি খেলাম সেটা সেই মেয়ে আমাদের পাঠিয়েছে। আমাদের বাসায় মেহমান এসেছে দেখে পাঠিয়েছে। যাই হোক খাওয়ার সময় গল্পের ফাকে জনি ভাই জানতে পারল যে এই তরকারি অই মেয়ের দেওয়া। ব্যাস ভাইয়া যেন শেষ। পরে অবশ্য অন্য তরকারিতে ভাত খায় ভাইয়া। তবে আমি আর নাদিয়া আপু খুব মজা করে খেলাম আজ।
আরেকবার ভাইয়াকে নিয়ে রাস্তাতে বের হয়েছি তখন গার্লস স্কুল ছুটি দেছে। ব্যাস কাজ শেষ। ভাইয়ার সামনে মেয়েরা হেটে যাচ্ছে আর ভাইয়া লজ্জায় সামনে এগুতে পারছে না। পাশের একটি চায়ের দোকানে ভাইয়াকে বসালাম। কিন্তু দেখলাম একটি মেয়ে সেখানে এসে কিছু কিনতে চাইল। আমাদের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসল। তারপর কেনা শেষে চলে গেল। কোনরকম গেল ওই দিন। রাতে কিন্তু ভাইয়ার জ্বর এসেছিল।
এবার আসি গ্রামে থাকার সময় একটি মজার ঘটনার কথায়। ভাইয়া গোছল করছিল পুকুরে। এমন সময় ৫-৬ জন মেয়েরা চলে আসলো আমাদের বাসায়। পুকুর পাড় দিয়ে হেটে আসতেছিল। ভাইয়া পুকুরে, পুকুর পাড়ে ৫-৬ জন মেয়ে। ভাইয়া দিল এক দুব। আর উঠল না। দেখলাম কিছুক্ষণপর উঠে হাঁপাচ্ছে। যেন অনেক কষ্টে এতখন দম বন্ধ করে রেখেছিল। কিন্তু একি উঠে দেখে মেয়েগুলি এখনো যায় নি। ভাইয়া আরেকটি দুব দেবে এমন সময় একটি মেয়ে গোছল করতে নেমে গেল। ভাইয়া উপরে লাফ দিয়ে পড়ল। ভাইয়া চিৎকার করতে লাগল।
না তেমন কেউ না, নাদিয়া আপু তখন গোছল করতে গেল। ভাইয়া ভেবেছিল অন্য মেয়ে। ততক্ষণে ভাইয়ার চিৎকার শুনে পাড়ের মেয়েরা চলে গেল। নাদিয়া আপু ভাইয়াকে ঠাণ্ডা করল। তারপর দুই ভাইবোন কলাগাছের ভেলায় সারা পুকুর ঘুরে ঘুরে গোছল শেষে উঠে আসল। আপু আমার জন্য পুকুর থেকে একটি শামুক নিয়ে এসেছিল।
গ্রামে এসেছে জনি ভাইয়া আর নতুন জায়গা নতুন মানুষ দেখে এলাকার সবাই সকাল বিকাল আমাদের বাড়ি কম বেশি আসে। বিশেষ করে মেয়েরা আসে। জনি ভাইয়া একটু লাজুক। আর মেয়ে দেখলে তো অনেক লাজুক। অচেনা মেয়েদের সামনে গেলে জনি ভাইয়া কথা বলতে পারে না ঠিক মতন। তোতলা হয়ে যায়। যেন অনেক কষ্ট করে করে বের করছে কণ্ঠ থেকে। তাও যেন পরান ছিরে কথা বের হচ্ছে। এটা নিয়ে আমি আর নাদিয়া আপু খুব মজা করে থাকি। জনি ভাইয়ার সামনে যখন কোন অচেনা মেয়ে আসে তখন ভাইয়া খুব লজ্জা পায়। ভাইয়া কখনো খালি গায়ে অচেনা কারো সামনে যেতে পারে না। আর মেয়েরা সামনে আসলে ভাইয়া যে কাজই করে না কেন বার বার ভুল করতে থাকে। আসলে ছোটবেলা থেকে ভাইয়া আলাদা একটি পরিবেশে মানুষ হয়েছে তাই এমনটি করে।
আমাদের পাশের বাড়ি থাকে একটি মেয়ে। দেখতে ভালোই মিষ্টি আর খুব দুষ্টু। আমি সব সময় তাকে ক্ষেপাতে পছন্দ করি। আমাদের বাসায় অতিথি এসেছে দেখে সে প্রায়ই আসে। নাদিয়া আপুর সাথে তার ভালোই ভাব জমেছে। মেয়েটির বয়স প্রায় ১৬ কি ১৭ হবে। ক্লাস ৯য়ে পড়ে। যাই হোক জনি ভাইয়া তাকে দেখলে যেন লুকাতে চায়। আজ দুপুরে জনি ভাইয়ার মরে যাওয়ার মত অবস্থা। দুপুরে খাওয়ার সময় আমরা যে তরকারি খেলাম সেটা সেই মেয়ে আমাদের পাঠিয়েছে। আমাদের বাসায় মেহমান এসেছে দেখে পাঠিয়েছে। যাই হোক খাওয়ার সময় গল্পের ফাকে জনি ভাই জানতে পারল যে এই তরকারি অই মেয়ের দেওয়া। ব্যাস ভাইয়া যেন শেষ। পরে অবশ্য অন্য তরকারিতে ভাত খায় ভাইয়া। তবে আমি আর নাদিয়া আপু খুব মজা করে খেলাম আজ।
আরেকবার ভাইয়াকে নিয়ে রাস্তাতে বের হয়েছি তখন গার্লস স্কুল ছুটি দেছে। ব্যাস কাজ শেষ। ভাইয়ার সামনে মেয়েরা হেটে যাচ্ছে আর ভাইয়া লজ্জায় সামনে এগুতে পারছে না। পাশের একটি চায়ের দোকানে ভাইয়াকে বসালাম। কিন্তু দেখলাম একটি মেয়ে সেখানে এসে কিছু কিনতে চাইল। আমাদের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসল। তারপর কেনা শেষে চলে গেল। কোনরকম গেল ওই দিন। রাতে কিন্তু ভাইয়ার জ্বর এসেছিল।
এবার আসি গ্রামে থাকার সময় একটি মজার ঘটনার কথায়। ভাইয়া গোছল করছিল পুকুরে। এমন সময় ৫-৬ জন মেয়েরা চলে আসলো আমাদের বাসায়। পুকুর পাড় দিয়ে হেটে আসতেছিল। ভাইয়া পুকুরে, পুকুর পাড়ে ৫-৬ জন মেয়ে। ভাইয়া দিল এক দুব। আর উঠল না। দেখলাম কিছুক্ষণপর উঠে হাঁপাচ্ছে। যেন অনেক কষ্টে এতখন দম বন্ধ করে রেখেছিল। কিন্তু একি উঠে দেখে মেয়েগুলি এখনো যায় নি। ভাইয়া আরেকটি দুব দেবে এমন সময় একটি মেয়ে গোছল করতে নেমে গেল। ভাইয়া উপরে লাফ দিয়ে পড়ল। ভাইয়া চিৎকার করতে লাগল।
না তেমন কেউ না, নাদিয়া আপু তখন গোছল করতে গেল। ভাইয়া ভেবেছিল অন্য মেয়ে। ততক্ষণে ভাইয়ার চিৎকার শুনে পাড়ের মেয়েরা চলে গেল। নাদিয়া আপু ভাইয়াকে ঠাণ্ডা করল। তারপর দুই ভাইবোন কলাগাছের ভেলায় সারা পুকুর ঘুরে ঘুরে গোছল শেষে উঠে আসল। আপু আমার জন্য পুকুর থেকে একটি শামুক নিয়ে এসেছিল।
No comments:
Post a Comment