Friday, May 17, 2019

একটি গরমের দিনে মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষদের কষ্টের জীবন

আজ একটু বেশি গরম পড়েছে। প্রায় ৪১ ডিগ্রি। হয়ত এটাই আজকের রেকর্ড তাপমাত্রা। না শুনলাম ৪২ ডিগ্রি হয়েছে রাজশাহীতে। এমনিতেই গরম খুব তারপর এত তাপমাত্রা আমাদের অসুস্থ করে তুলছে। হয়ত কাল খবরের পাতায় দেখব গরমে অনেক মানুষ মারা গেছে। আজকের দুপুরটা অনেক গরম আর বাতাস খুব গরম। ফ্যানের বাতাস। বাইরের বাতাসও ভালোই গরম। অসহ্য লাগছে সবার। আমি বাবা মা আর ছোটভাই এই চারজন মিলে থাকি চুয়াডাঙ্গা শহরে। আমাদের বাসার উপরে ছাদ আর সোজা গরম সবটুকু আসে আমাদের কাছে। সারা বাসায় ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি ছিটিয়ে দিলাম। তারপর মা দুপুরের নাস্তা করতে ডাক দিলেন। আমি ছোটভাইকে নিয়ে গেলাম। এই গরমে এখনো বাবা অফিসে।



Thursday, May 16, 2019

ইতনা গ্রামের শ্মশানে সন্ধ্যায় ভুতের গল্প

আসসালামুয়ালাইকুম। গতদিনের গল্পে ব্যাপক সারা পাওয়ার পর আজ নিয়ে হাজির হলাম আরেকটি গল্প। গল্পটি হল ইতনা গ্রামের শ্মশানের গল্প। ছোটবেলা অনেক সুন্দর জীবন ছিল। এখন বড় হয়েছি আর মনে পড়ে সময়গুলি। তাই মাঝে মাঝে ভালো লাগে গল্প লিখতে। তো সেইবার আমি অষ্টম শ্রেণিতে পড়তাম। আমার গ্রামের এক মামার বিয়েতে বাড়ি গিয়েছিলাম। তখনের ঘটনা। আর গ্রীষ্মকাল আমার প্রিয় সময়। বিয়ের দিনও সেই সময় ঠিক করা হয়। মার্চ মাসে যাই। তখন  ক্লাসও এক সপ্তাহ অফ ছিল। যাই হোক সুযোগ পেলাম। আর না হলেও যেতাম। আম্মু, খালামনি সহ আরও অনেক আত্মীয় বাড়িতে এসেছিল। সুতরাং মজা হওয়া স্বাভাবিক। সেই একই ভাবে খুলনা থেকে লঞ্চে করে যেয়ে মধুমতি নদীর ঘাটে ধলইতলা গ্রামে নামি। পরের দিন শুরু হল মিশন। মিশন মামার বিয়ে এবার দিতেই হবে।

Wednesday, May 15, 2019

গরমের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি মামুন গাজির বাগানে আম চুরির গল্প

তখন আমি ক্লাস ৬য়ে পড়ি। খুলনা আমাদের বাসা। সেইবার গরমের ছুটিতে গ্রামের বাসায় যাওয়ার প্লান করি। ফারুক মামাকে মোবাইল করে আসতে বলি। মামা পরের দিন আমাকে নিতে আসে। তারপর আমি মা আর মামা তিনজন মিলে যাওয়ার প্লান করি। নদী মাতৃক দেশ আমাদের বাংলাদেশ। তাই লঞ্চে করে যাওয়ার জন্য মামা আসার দিন একটি টিকেট বুকিং করে এসেছিলেন। খুলনার রূপসা নদীর লঞ্চঘাটে আমরা যথারীতি সকালে খুব ভোরে পৌছাই। ২ তলা লঞ্চ। ভালোই বড়। আমার লঞ্চে যেতে ভালো লাগে তাই মামা আমার জন্য নদী পথে যাওয়ার সুযোগ করে দিল। মামা আসলেই শুধু লঞ্চে করে যাই। যদিও অন্য পথে যাওয়া যায় গ্রামের বাড়ি। বাসে একবার গিয়েছিলাম। লঞ্চে গ্রামের বাড়ি যেতে আমার প্রায় দিনের অর্ধেক সময় লাগে। যেমন সকালে রওনা দিলে দুপুরে যাই। খুব ভোরে যাত্রা শুরু করলে অবশ্য বেলা উঠতে উঠতে পৌঁছে যাই। যাই হোক আমরা যাত্রা শুরু করলাম। বাড়ি পৌছালাম দুপুরে।

তরমুজ - ফলের চেয়েও বেশি কিছু, সব সময় কাজে লাগে

আসসালামুয়ালাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। মৌসুমি ফল হিসেবে বর্তমানে তরমুজের জুরি নাই। গাছের চেয়ে এই ফলের ওজন বেশি হয় তাই গাছ এই ফলকে সামলাতে হিমশিম খায়। যাইহোক তরমুজ অসাধারন লাগে খেতে আর এখনো পাওয়া যাচ্ছে। হয়ত আরও কিছুদিনের ভেতর শেষ হয়ে যাবে। আজকের আমার পোস্ট শুধু তরমুজকে নিয়ে।

Tuesday, May 14, 2019

ফেসবুক আতঙ্কের নতুন নাম হথাৎ গ্রুপ ডিলেট হয়ে যাওয়া

আজ ফেসবুকে শুনতে ছিলাম গ্রুপ আর এডমিনদের কান্না আর হাহাকার। বড় বড় গ্রুপ নাকি ব্যান হয়ে গেছে। শুনেছি অনেক এডমিনের আইডি হ্যাক হয়েছে। একটি মানুষ আর অনেক তিল তিল করে গড়ে তোলে তার স্বপ্নের নেটওয়ার্ক কিন্তু তা এক নিমিষেই শেষ। এটা কি মানা যায়। অনেক কষ্ট পেয়েছে তারা জানি না আর ফিরে পাবে কি না। আজ আমি এইসব নিয়ে আমার হিজিবিজি লেখা লিখলাম। ভালো লাগলে পড়তে পারেন। আমারও খারাপ লাগছে, কেননা আমিও কিছু গ্রুপ পছন্দ করতাম। প্রায়ই পোস্ট করতাম। অনেক ভালো লাগত। তাদের ও সেইসব গ্রুপকে আমি খুব মিস করতেছি। যাই হোক হয়ত আর ফিরে পাব না। কেন এমন হল প্রশ্ন সবার। উত্তর হিসেবে জানি ফেসবুকে কিছু বাগ পেয়েছে ফলে সেখানদিয়ে চলছে হ্যাকিং। তো সবাই আপাতত কিছুদিন মানে ঠিক হওয়া পর্যন্ত একটু সতর্ক থাকবেন।

বদনা - বাঙালির প্রতিদিন লাগে ও নানাবিধ ব্যবহার

আমাদের সবার প্রিয় একটি বস্তু হল বদনা। আমরা বদনা প্রতিদিন ব্যবহার করি। সকাল বিকাল রাতে এমনকি ঘুম থেকে হথাৎ জেগে উঠেও ব্যবহার করে থাকি। বদনা খুব সুন্দর একটি পানির পাত্র। এখানে অনেক পানি জমা করে রাখা যায় আর একটি পাইপের মত আছে। সেখান দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে পানি বের হয়। আমি এই পাইপকে তুলনা করব লাচ্চি বা ফালুদা খাওয়ার সময় ব্যবহৃত স্ট্র বা পাইপের সাথে। ব্দনার এই পাইপ অনেক বড় মোটা আর বেশি পানি এক সাথে বের হয়। ফলে আমাদের কাজ করতে অনেক আরাম লাগে। বদনার দ্বারা আমরা কম বেশি সবাই উপকৃত হয়েছি।

অবশেষে বৃষ্টির দেখা, আমার বাড়িটি ভিজিয়ে দিল

আসসালামুয়ালাইকুম সবাইকে। আলহামদুলিল্লাহ রমাজানে সবাই একটু শান্তি পেলাম। অবশেষে বৃষ্টি হল। খুব ভালো লেগেছে। জানেন আজ কত ছিল? আজ দিনে ৩৬ ডিগ্রি ছিল আমার বাসার এলাকায়। এখন ভালো লাগছে। ইচ্ছে করছে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমাই। আপনাদের অনেকের এলাকাতেও হয়েছে বৃষ্টি। আর যেখানে এখনো বৃষ্টি আসে নি দোয়া করি আল্লাহ যেন খুব জলদি আপনাদের বৃষ্টি দিয়ে রোজার ভেতর শান্তি দেয়। এখনো নামছে বাইরে ফোঁটা ফোঁটা। একদম আমার বাড়িটি গোসল করিয়ে দিয়ে গেল। অনেক ভিজিয়ে দিল বৃষ্টি এসে।

এখনো বৃষ্টি এলো না, অপেক্ষায় রয়েছি

আসসালামুয়ালাইকুম সবাইকে রমাজানের শুভেচ্ছা। আশা করি ভালো আছেন। আমিও আছি ভালোই। শুনেছি আজ নাকি বৃষ্টি আসার কথা ছিল। বৃষ্টি আসে নাই। তাই কষ্টটা কমলো না বরং বাড়ল। অনেক অপেক্ষায় ছিলাম বৃষ্টির জন্য। ভেবেছিলাম তার স্পর্শ পেয়ে আজ আমার কষ্ট দূর হবে। ভালবাসি আমি বৃষ্টিকে। ভালো লাগে তার ডাক শুনতে। সে যখন আসে, পৃথিবী হাসে। চারপাশে শব্দগুলি খুব ভালো লাগে। জানেন কত দিন বৃষ্টির জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। থাক শুনে কি লাভ সে তো আর আসলো না। অপেক্ষায় থাকলাম। দেখি মাঝ রাতে যদি তাকে পাই। হয়ত দিনে আসলে সমস্যা হবে তাই রাতে আসা বেছে নিতে পারে। আমি তো সব সময় বৃষ্টিকে খুঁজেছিলাম। সব সময় খোঁজ খবর নিয়েছিলাম। গতকাল অপেক্ষা করেছিলাম, আজ সারাদিনও অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু সে আমার অপেক্ষার মূল্য বুঝল না। আসলো না সে।

Sunday, May 12, 2019

গরমের দিনে ধলইতলা গ্রাম ও মধুমতী নদীর গল্প

অনেক গরম আর আমাদের চামড়া পুড়ছে তাবে। মাঝে মাঝে শরীর কাপে। থামাও কেউ থামাও। চারিদিকে হাহাকার অনেক গরম পড়েছে আজ। ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা আমাদের নড়াইল জেলাতে আজ। আমাদের গ্রামের অনেক কৃষক এই গরমে খুব কষ্ট করে কৃষি কাজ করতে গেছে মাঠে। কি আর করার এরা এভাবেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন।

রমযানে গরমে সুস্থ থাকতে ফলো করতে পারেন আমার টিপসগুলি

আসসালামুয়ালাইকুম। রমজানের শুভেচ্ছা সবাইকে। আজ আমাদের প্রিয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ এর জন্মদিন। গতবছর এই দিনে আমাদের স্যাটেলাইট আকাশে পাঠিয়েছিল আমাদের সরকার। দেশের প্রথম স্যাটেলাইট ইতিমধ্যে আমাদের অনেক কাজে লেগেছে। আগামিতে আরও অনেক কাজে লাগবে। এই স্যাটেলাইটের পেছনে আমাদের সরকার অনেক শ্রম দিয়েছেন। তাই আজকের লেখা আমি স্যাটেলাইটের স্মরণে শুরু করলাম। আল্লাহ আমাদের স্যাটেলাইট অনেক দিন বাঁচিয়ে রাখুন। নষ্ট যেন না হয়। আমাদের দেশের উন্নয়ন হোক আরও।
প্রচুর গরম পড়ছে আর আমারা অনেক অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি। রোজার সময় আমাদের আরও বেশি কষ্ট হচ্ছে। এভাবে চললে আমরা সবাই অসুস্থ হয়ে যাব। তাই রোজা আর গরমে সুস্থ থাকতে আমাদের আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। আমাদের খাদ্য অভ্যাস বদলাতে হবে তাহলে আমরা ভালো থাকব।
 আআমদের প্রধান সমস্যা আমরা লোভনীয় খাবার দেখলে খেতে যাই। ফ্লী আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই জন্য আমাদের খাবারে মেনু চেঞ্জ করতে হবে।

Saturday, May 11, 2019

মোবাইল আর ডিজিটাল ৪জি ভয়ানক অপব্যবহার বাড়ছে অপরাধ

বর্তমানে আপনার সন্তান আপনার সামনে ভদ্র। সবাই বলে খুব ভালো। কিন্তু তার মোবাইল ধরলে জানতে পারবেন সে কেমন।
আরে ভাই ডিজিটাল জিগে অপরাধ খুব সহজ হয়ে গেছে। এখন আর বাইরে সবার সামনে গিয়ে করা লাগে না অপরাধ। ঘরে এসে মোবাইল অন করলেই হয়। আর দরজা বন্ধ করে যা খুশি করতে পারেন। ৪জি আছে না।
আপনি জানেন আপনার সন্তান ঘুমাচ্ছে পাশের রুমে। আসলে কি তাই? দরজা অফ, লাইট অফ।
কিন্তু না তার হাতে মোবাইল আছে, শুয়ে শুয়ে সে সারা রাত ইউজ করলেও আপনি কিছু করতে পারবেন না।
এবার আসি চারদিকে এত ধর্ষণ কেন? কি চলছে এসব???

সিগারেটের দাম বাড়াতে বিয়েতে যৌতুক হিসেবে সিগারেট চাইলেন শাহরিয়ার। কাজীর মুখ থেকে সিগারেট কেড়ে নিয়ে দৌর দিলেন

হথাৎ বাড়ল সিগারেটের মূল্য, সবার মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। অনেকে তো টাকার অভাবে কেনাই বন্ধ করে দেছে। কিন্তু আমাদের শাহরিয়ার নতুন ফন্দি আঁটল। সে এমন কাউকে বিয়ে করতে চায় যেখানে যৌতুক হিসেবে সিগারেট দেবে। তারমত সিগারেট আমাদের এলাকায় আর ২য়টি নেই। ইতিমধ্যে অনেক মেয়ের বাবা তার সিগারেটত্ব দেখে অনেক খুশি আর নিজের মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার জন্য লাইন দিয়েছে। তবে মেয়েরা রাজি না তার সাথে সংসার করতে। এমন মানুষ সারাদিন সিগারেট খেলে কি করে চলবে। এলাকার কাজী যখন বিয়ে পড়ানোর সময় একটি বেনসন মুখে ধরিয়েছিলেন সাথে সাথে আমাদের শাহরিয়ার কেড়ে নিয়ে দৌর দিয়ে পালালো বিয়ের মঞ্চ থেকে। এক ঘণ্টা পরে সিগারেট শেষ করে অর্ধেক সিগারেট হাতে করে এনে আবার বিয়ের পিড়িতে বসল।

সবাই রোজা রেখে তারাবী পড়তে পারে না, কেউ কেউ মসজিদে বসে শুয়ে কোরআন শোনে

আসসালামুয়ালাইকুম। চলছে মাহে রমাযান আর এই মাসে অনেক ফজিলত। যারা ইসলামকে ভালবাসে, যারা আল্লাহকে ও রাসুলকে ভালবাসে তারা এই মাসে বেশি বেশি নামাজ রোজা করে পুণ্য লাভের আশায়। তারাবীর নামাজ রমযানে রাতে আমরা পড়ি। এর ভেতর আমাদের অন্যতম আকর্ষণের বিষয় হচ্ছে খতম তারাবী। পবিত্র কোরআন শরীফ খতম দেয়া হয়ে থাকে আমাদের দেশে নামাজ পড়ার মাধ্যমে। যারা রোজা রেখে অসুস্থ হয়ে যায় তারা অনেকে তারাবীর নামাজ পরে না। আবার অনেকে আছে ৪ রাকাত, ৮ রাকাত বা ১২ রাকাত পড়ে চলে যায় বাসায়। আমাদের দেশের সব মসজিদে একপ্রকার উৎসবের সৃষ্টি হয় রমজান মাসে। আমরা দেখি ৪ রাকাত নামাজ এর পর কিছু লোক চলে যায় বেরিয়ে। ৮ রাকাত ও বারো রাকাত পর অনেকে চলে যায়। তারপর শুধু তারাই থাকে যারা ২০ রাকআত নামাজ পড়বে। সবাই কিন্তু চলে যায় না। কেউ কেউ থেকে যায়। কোরআনকে যারা ভালবাসে তারা নামাজ না পড়তে পারলেও পিছনে বসে বসে শুনতে থাকে। আমি অনেক মানুষকে দেখেছি এশার নামাজের পর মসজিদের বারান্দায় বসে বা শুয়ে আছে। বাড়ি না যেয়ে ওখানেই রেস্ট নিচ্ছে। মসজিদের সকল মুসল্লি থেকে হয়ত তারা একটু আলাদা। তাদের ভালো লাগে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত শুনতে। কি মধুর কি অপূর্ব সুর। খুব ভালো লাগে। মনে প্রশান্তি বয়ে আনে।

Friday, May 10, 2019

অন্ধকারে হথাৎ পরিচিত সেই হাত আমাকে ধরল, আমি ভয় পেলাম

চারপাশে অনেক অন্ধকার। খুব ভয় করছে। হথাৎ মনে হল কে যেন পেছন থেকে আমার কাথে হাত রাখল। তখন আমি একটি গন্ধ পেলাম। মনে হল খুব পরিচিত একটি গন্ধ। পেছনে কে আছে আমি অন্ধকারে দেখতে পাচ্ছি না। কাছে আমার মোবাইলটা নেই যে জবালিয়ে দেখব যে কে। তবে বুঝতে পারলাম কে। আমার পরিচিত একজন মানুষ সে। একটি মেয়ে। আমি ঠিক জানি না সে কি করে আমার খবর পেল এখানে। কি করে সে জানল যে মাই এখানে আছি। তবে প্রায় মাস দুয়েক পর দেখা হল তার সাথে। ভালোই লাগছে। আমি পেছনে ফিরলাম তাকে দেখার জন্য।

ফজরের আযানের পর এক ভাই প্রতিদিন নামাজের জন্য ডাকতেন


মসজিদের আজান কত সুন্দর লাগে। সব খানে সব সময় শুনি কারন আমার দেশে মুসলিম বেশি আর মসজিদ সব খানে। দিনে ৫ বার আল্লাহকে ডাকা হয়। ৫ ওয়াক্ত নামাজ হয়। আযান শুনে আমরা নামাজে যাই। বড় ভালো লাগে। কি মধুর কি সুন্দর কণ্ঠে আযান।

রাত জেগেরই কিন্তু নেই কাজ


এখন আর সকালে উঠতে ইচ্ছে করে না। তবে রাত জাগি অনেক। মনে পড়ে সেইসব দিনের কথা যখন ফজরের আজান শুনে উঠতাম। যখন ছিলাম গ্রামে তখন সকালে মোরগ এর ডাক শুনতে ভালোই লাগত। এখন আমরা