Thursday, December 26, 2019

নতুন বছরের ক্যালেন্ডার ২০২০ সাল বাংলা সরকারী ছুটিসহ জলদি নিয়ে নিন

আসসালামালাইকুম সবাইকে স্বাগতম। দেখতে দেখতে ২০১৯ চলে গেল। এবার আসছে ২০২০ সাল। নতুন বছরকে কেন্দ্র করে চলছে নানা আয়োজন। বছরের এই শেষ সময়ে সবার মনে একটি বিষয় ঘুরতে থাকে সেটা হল কেমন হবে আগামি বছর। আল্লাহর কাছে আসুন সবাই মিলে দোয়া করি। আল্লাহ যেন আমাদের নতুন বছরকে অনেক সুন্দর করেন। সকল কষ্ট দুঃখ দূর করে দেন। সবার নতুন বছর ভালো কাটুক। বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন বছরের ক্যালেন্ডার খুঁজছেন তাদের জন্য আমি নিয়ে আসলাম ২০২০ সালের ক্যালেন্ডার। এখানে আপনাদের জন্য বাংলাদেশি ছুটির দিনসহ নিয়ে এলাম। তো দেরি কেন এখুনি ডাউনলোড করুন। আর নিচের ছবির মত একটি ক্যালেন্ডার পাবেন আপনারা। আমার জন্য দোয়া করবেন। যেন দুই হাজার বিশ সালে আল্লাহর রহমত আমার উপরে বর্ষিত হয়। ২০১৯ সাল আপনাদের কেমন কাটল আমাকে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না আর আগামি নতুন বছর ২০২০ সালে কি চাওয়া পাওয়া সেটাও জানাবেন। আসা করি নতুন বছর হোক সবার সুখময়।

ক্যালেন্ডার পেতে এখানে ক্লিক করুন


Sunday, December 15, 2019

স্কুল কলেজের ব্যাগ মাত্র ৩৫০ টাকা থেকে শুরু। গতকাল মিরপুরের ভ্লগ আর কিছু কথা

আসসালামুয়ালাইকুম কেমন আছেন সবাই। আমি শাহরিয়ার আপনাদের আজ জানাব গতকালের মিরপুরে ঘুরার গল্প। আর শেষে দেব একটি ভিডিও সেখানে আপনারা দোকানের রিভিউ পাবেন। এবার আমি ব্যাগের দোকানে ঘুরে এসেছি। আপনাদের জন্য অনেক ব্যাগের রিভিউ করেছি। রয়েছে এখানে আমার ইউটিউব চ্যানেলে সব ব্যাগের ভিডিও। আসা করি ভালো লাগবে। যারা শুধু ভিডিও দেখতে চান একদম নিচে চলে যান। তো শুরু করছি। গতকাল আমি সকালে ঘুম থেকে উঠে সবার আগে যাই আমার প্রিয় ক্যাম্পাসে। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সুন্দর আশুলিয়া ক্যাম্পাস। সেখানে একটু কাজ ছিল। দিনটি অনেক খারাপ ছিল। আমি প্রথমে দোকানে যাই সেখানে যেয়ে ফিল করি আমি কিছু ফাইল ভুলে রেখে এসেছি। বাসায় আবার চলে আসি। সেখান থেকে ফাইল নিয়ে যেতে যেতে আবার ফিল করি আরেকটি কাজ বাকি তাই আবার যাই বাসা থেকে। কিন্তু এভাবে আমার অনেক সময় চলে যায়। জে কাজ ১১ টায় হওয়ার কথা ছিল সেটা হয়েছে আমার দুপুর ১২.৩০ মিনিটে। তো কি আর করার রওনা হই ঢাকার উদ্দেশ্যে। মিরপুরে আমি যাই ১ টায়। যাওয়ার সময় একটি মজার ঘটনা ঘটে। এই জন্য আমি আমার সৃষ্টিকর্তা মহার আল্লাহকে অনেক সুকরিয়া আদায় করছি। আসলে জে গাড়িতে উঠেছিলাম সেটি ফুল ভর্তি হয়ে যায় তখনি। ফলে আর কোথাও যাত্রী নেওয়ার জন্য বা উঠানোর জন্য থামানো হয় নি। ফলে খুব জলদি পৌঁছে যাই। আর ভালো লাগে এভাবে যেতে। জীবনের প্রথম লোকালে এভাবে গেলাম। অন্য সময় তো মিনিটে মিনিটে গাড়ি থামতে দেখতাম। যাই হোক আলহামদুলিল্লাহ্‌। তারপর আমি আমার সেই দোকানটিতে পৌঁছে যাই।

Thursday, December 5, 2019

বললি না কেন - গাজী মিজান, গানের লিরিক্স বাংলা

বললি না কেন, আগে থেকে দুচোখ, বেয়ে ঝরনা নামে
বললি না কেন, আগে থেকে দুচোখ, বেয়ে ঝরনা নামে

চোখেও ও মন আছে মনেরও মন ,একটু চলে আর একটু থামে
চোখেও ও মন আছে মনেরও মন ,একটু চলে আর একটু থামে

কিনতে চেয়েছি রোদ্দুর দিন, তোর দুটি চোখ ছিল খুব উদাসীন
কিনতে চেয়েছি রোদ্দুর দিন, তোর দুটি চোখ ছিল খুব উদাসীন

Saturday, November 23, 2019

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলে কি পেঁয়াজের দাম কমবে?

পেয়াজের দাম কমেছে একটু। তার দাম এখনো ভালোই আছে। পেঁয়াজ আমদানির পর দাম কমার কথা ছিল কিন্তু আমাদের দেশের একটি নিয়ম আছে। এখানে দাম কমে না আরও বাড়ে। যাই হোক পেয়াজের দাম কিছুদিন আগে ছিল আকাশ সমান। এটা যেন শুধু বড়লোকদের খাবার হয়ে গিয়েছিল। পেয়াজের সমস্যা হয়েছে আমাদের সেই সেপ্টেম্বর মাসে। আর সরকার বিদেশ থেকে আমদানি করেছে এই নভেম্বর মাসে। একটি প্রশ্ন রেখে গেলাম। কেন এত দেরি করলেন? আমাদের অনেক কষ্ট পেতে হয়েছে দাম বাড়ার কারনে। তাছাড়া আমাদের দেশের কিছু খারাপ ব্যবসায়ীরা পেঁয়াজ জমিয়ে রেখেছিল যাতে দেশে শঙ্কট সৃষ্টি হবে আর বেশি দামে বিক্রি করা যাবে। পেঁয়াজ নিয়ে আমাদের কম কষ্ট করতে হয় নি। আমার জীবনে পেয়াজের প্রভাব জানাচ্ছি এখন। 

আমার শীতের প্রস্তুতি ২০১৯ ও কিভাবে সুস্থ থাকব?

আসসালামুয়ালাইকুম সবাই কেমন আছেন? তো শীত তো পড়েই গেল। এই শীতে আমি কি করছি সেটা জানাব আজ। শীতের সমস্যা কি জানেন? সকালে ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করে না আমাদের। দিন আমরা দেরি করে শুরু করি। তেমনটি চলছে। আগে উঠতাম সকাল ১০ টায় আর এখন ১১টা বেজে যায়। আর দেরি করে উঠার পড় আমার নিজের বারোটা বেজে যায়। আজ সকালে উঠে খুব জলদি খেয়ে নিলাম। তাছাড়া আশুলিয়া অনেক সুন্দর জায়গা। অনলাইনে আবহাওয়া দেখে যা বুঝলাম তা হল এখানে শীত পড়তে এখনো সময় লাগবে। আমাদের অঞ্চল যেমন খুলনার দিকে শীত অলরেডি পড়ে গেছে। আমাদের বাসায় একটু কম। আমি প্রায় এক মাস আগেই লেপ বের করেছি। ফ্যান লাগিয়ে লেপের ভেতর ঢুকে যেতে অনেক মজা লাগে। তবে পরেরদিন সকালে উঠলে শরীরের ব্যামো বারে। যাই হোক দিন কাটছে আর কি। কিছুদিন আগে পরীক্ষা শেষ হল ভার্সিটির। মিড ছিল। ক্লাস এই সপ্তাহে না করে অনেকে বাড়ি চলে যায়। তাই পরের সপ্তাহ পর্যন্ত একটু রিলাক্স হচ্ছে। আর শীত যেন একটু বেশি লাগছে আমার। প্রতিদিন আমার প্রিয় কম্পিউটারের সাথে কাটে। ভালো লাগে রোঁদে যেতে আর সন্ধ্যার পড় বের হতে আরও ভালো লাগে। ঠাণ্ডা বাতাস মাঝে মাঝে ভালোই লাগে। তবে শীত করে আর কি। শীতের একটি বিষয় হচ্ছে গোছল। ইচ্ছে করে না করতে। তারপরও করি। তবে গরম নয়, ঠাণ্ডা পানিতেই। আসলে এক সময় আমি অ্যাথলেট ছিলাম। আমার ক্যারিয়ার ঢাকা এসে নষ্ট হয়। ভার্সিটি শেষ হলে আবার শুরু করব ইনশাআল্লাহ। সেই থেকে অভ্যাস আমি নিয়মিত গোছল করি ঠাণ্ডা পানিতে। তাছাড়া আরও ভালো লাগে ফ্যান চালাতে গোছলের পর। বর্তমানে অবশ্য এটি করা হয় না আমার।

ধলাইতলা গ্রামের শীতের কুয়াশার ছবি

শপিং করুন ভালো কোয়ালিটির স্যান্ডেল ও জুতা উত্তরা থেকে কিনতে পারবেন। দেখুন ভিডিও ভ্লগ শীতের Winter Shopping Vlog Bangla Slipper Shoes Shop Uttara

আসসালামুয়ালাইকুম কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার আমি উত্ত্ররা যাই এবং সেখানে একটি ভ্লগ ভিডিও করি। মুলত সেটি একটি জুতার দোকান ছিল। শতরূপা সুজ নাম। যাই হোক তাদের পারমিশন পেয়ে যাই আর শুরু করি ভিডিও। ৩টি ভিডিও করি। তা হল ছেলে ও মেয়েদের স্যান্ডেল এবং জুতার ভিডিও। তাছাড়া বাচ্চাদের কালেকশনও আছে। যাও হোক আমি সেগুলি দেখাব। আজ প্রথম পণ্য অর্থাৎ ছেলেদের স্যান্ডেলের ভিডিও দেখাচ্ছি। আশা করি ভালো লাগবে। কেমন লাগল জানাবেন আর আপনারা সেই দোকানে যেয়ে ঘুরে আসবেন অবশ্যই। ভিডিও দেখতে একদম নিচে চলে যান। আর একটু কষ্ট করে গল্প পড়তে পারেন আমার।



Wednesday, November 20, 2019

ব্যবসা করতে চান? আমার সামান্য ধারনা আপনার জন্য। আশা করি আপনি সফল হবেন।

আসসালামুয়ালাইকুম সবাইকে শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানিয়ে শুরু করছি। আজ জানাব ব্যবসা যারা করতে চান তাদের জন্য আমার কিছু কথা। আমারা জানি আমাদের হাতে অনেক সুযোগ আছে আর অনেক ব্যবসা চারপাশে রয়েছে। তাই আপনি চাইলে আপনিও অনেক ভালো ব্যবসা শুরু করে মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি চাইলে পারবেন কারন এ জুগে সব সম্ভব। কারন আমরা বর্তমানে ডিজিটাল বিশ্বে আছি আর এখন সবকিছু পাওয়া যায়। কিভাবে শুরু করবেন? শুরু করতে হলে আপনাকে প্রথমে ধারনা নিতে হবে। না হলে লস খাবেন। আপনাকে ব্যবসার ও উদ্যোক্তার কিছু বড় পড়তে পারেন। আর পড়তে ভালো না লাগলে ইউটিউবে যাবেন সারা দিন ভিডিও দেখলে শিখে যাবেন। তারপর খাতা কলম নিয়ে প্লান শুরু করে দিন। আপনি আপনার পছন্দের কাজটি করবেন। তাহলে চলুন একটি টিন নম্বর বানাই। ব্যবসা করতে হলে আপনাকে ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে। আপনি যে অঞ্চলে ব্যবসা করতে চান সেখানে টিন নম্বর বানিয়ে ফেলবেন। তারপর কাজ শুরু করবেন। প্রথম প্রথম হয়ত কাজ একটু কষ্ট হতে পারে কিন্তু ভালো ফল পাবেন যদি সব ঠিক থাকে। তো কিভাবে সব ঠিক রাখবেন? অবশ্যই আপনার লাগবে ভালো কোয়ালিটি। তারপর আপনার লাগবে ক্রেতা। এটা খুজতে প্রথমদিকে আপনার অনেক কষ্ট হতে পারে। পারন সবাই আপনাকে চেনে না। অনেকে চিনলেও আপনার পণ্য সম্পর্কে তাদের ধারনা নেই ব্ললেই চলে তাই কিনবে না। তাই আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে। এর জন্য আপনার দরকার প্রচার। প্রচারেই হবে প্রসার। বেশি বেশি প্রচার করার জযন আপনি অনেক টেকনিক ব্যবহার করতে পারেন। আর প্রথমদিকে একটু খরচ করতে হবে। যেমন দোকানের বড় একটি সাইনবোর্ড লাগালেন। তারপর অনলাইনে যেমন ফেসবুকে প্রচার করলেন। তাছাড়া এলাকায় মাইকিং করতে পারেন ইত্যাদি। এতে আপনার অনেক প্রচার হবে। ধরুন রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন ১০০ জন লোক যায়। তাহলে মাসে ৩০০০ জন আর বছরে ৩৬৫০০ জন আপনার সাইনবোর্ড দেখবে। আর আপনার দোকান যদি আরও ভালো মানে লকাল্যে হয় তাহলে দেখবেন আপনার সাইনবোর্ড বছরে লাখের উপরে মানুষ দেখতে পাবে। জিনিসটা ভালো না?
এবার আসি যাদের টাকা নেই তারা কিভাবে ব্যবসা করবেন? ব্যবসা করতে টাকা লাগে এমন কথা নেই। আপনার যদি শূন্য থাকা থাকে তখনও আপনি ব্যবসা করতে পারেন। তখন কিভাবে শুরু করবেন? এটা অনেক সহজ। আপনাকে ডিল করতে হবে ব্যবসায়ীদের সাথে। তাদের অনেকে পণ্য আগে দিয়ে বিক্রির পর টাকা নেবে। ফলে লাভ করার পড় আপনি পরিশোধ করতে পারবেন। আপনি চাইলে অন্যের পণ্য বিক্রি করে কমিশন নিতে পারেন। এটা অনেকে করে থাকেন। যতক্ষণ নিজের একটু ভালো সঞ্চয় না হবে ততদিন এই কাজ আপনি করতে পারবেন। এবাভে আপনার প্রথম ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আশা করি আপনার কাজে লাগবে আমার কথা গুলি। ভুলত্রুটি ক্ষমা করবেন। ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ। আমার জন্য দোয়া করবেন।

Sunday, November 3, 2019

ক্রিকেট ব্যাটের দাম জেনে নিন প্র্যাকটিস/টেনিস ব্যাট সস্তায় কিনুন উত্তরা স্পোর্টসের দোকান থেকে



বাঙালীর প্রানের খেলা ক্রিকেট কার না ভালো লাগে। আর আমরা ছোট থেকে সবাই ক্রিকেট খেলে বড় হয়েছি। আমাদের সবার হাসি কান্না আনন্দ বেদনা মিশে আছে ক্রিকেটের সাথে। খুব ভালো লাগে যখন আমরা খেলতে পারি। টিভিতে ক্রিকেট খেলা আমরা সব সময় দেখি। প্রিয় দলকে সাপোর্ট করি। এই ক্রিকেট আমাদের দেশের নাম অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। ক্রিকেট খেলার জন্য ব্যাট আর বলের দরকার হয়। আজ মুলত সেই সকল বন্ধুদের জন্য লিখছি যারা ক্রিকেট খেলেন। যারা ক্রিকেটার হতে চান। আমি কিছুদিন আগে উত্তরা একটি দোকানে যাই এবং সেখানে ক্রিকেটের অনেক সরঞ্জাম দেখি। মুলত সেগুলির ভেতর থেকে অন্যতম প্রধান যে জিনিস অর্থাৎ ক্রিকেট ব্যাট আপনাদের দেখাব। বাইশ গজের ক্রিকেট পিচে আমাদের একটি ব্যাট দিয়ে রান করতে হয়। আর সেই ব্যাট ভালো হতেই হবে।

Wednesday, October 30, 2019

ফেসবুকে আমি বার বার হারছি, পারছি না একটি ব্যবসা দার করাতে



জীবনে বড় হতে কে না চায়। আমাদের সবার মনে আশা থাকে জে জীবনে কিছু করব। অনেক কষ্ট করি প্রতিদিন কিন্তু লাভ হচ্ছে না। আসলে কি বলব ভাই সারা রাত আমি ফেসবুকে লাইক বাড়ালাম। ৫০০ লাইক বানালাম অথচ সকালে দেখি আমার ফেসবুক ডিজেবল। খুব কষ্ট লাগে তখন। আরেকটি বেপার দেখেছেন? ফেসবুকে একটি কপি রাইট দেখতে পেলেই আইডি ডিজেবল করে দেয়। অথচ ইউটিউবে ৩ বার স্ট্রাইক দেয়। ফেসবুকে আপিল করলে কোন সারা দিচ্ছে না। বিশেষ করে আমাদের দেশের মানুষদের জন্য কোন মূল্য নেই। আমি আমার আইডিতে ৫০০০ ফ্রেন্ডস বানিয়ে একটি পেজ ক্রিয়েত করি। সেখানে আমি ৫০০০ লাইক পাই। কিন্তু কি জানেন তো? পেজটি ৫ মিনিট পর আনপাবলিশ করে দেওয়া হয়। আচ্ছা এগুলি কি ঠিক? একজন মানুষ মাথার ঘাম পায়ে ফেলে একটু ভালো অবস্থায় আসে, কিন্তু তাদের এভাবে ফেসবুক কেন ব্যান করে? একটি ফেসবুক আইডি বা পেজ হযাক হলে তার সিকিউরিটি তারা দিতে পারে না। নেই কোন ভালো ভেরিফিকেশন সিস্টেম। নেই কোন যোগাযোগের মেইল বা লাইভ চ্যাট সিস্টেম। তাছাড়া তাদের এই ফেসবুকে আরও অনেক সমস্যা। মাঝে মাঝে তাদের সার্ভার ডাউন হয়ে যায় আবার মাঝে মাঝে বিনা কারনে মানুষের আইডি নষ্ট করে দেয়। আসলে তাদের যে রুলস আছে আমার মনে হয় তারা নিজেরাই এগুলি মানে না। লুচ্চা জুকারবাগ মেয়েদের দেখার জন্য ফেসবুক বানিয়েছিল। গতবছরই তো মামলা খেয়ে বসেছিল। আপসোস ফেসবুক এখনো চলছে। আর ভুগছি আমরা। ফেসবুকে অনেক ক্রাইম হচ্ছে আর এটি বেরেই চলছে প্রতিনিয়ত। বন্ধ হলেই ভালো হত এটা। জানেন একটি পেজ ছোট থেকে বড় বানাতে আমাদের কতটা কষ্ট করতে হয়? অথচ সেটা নষ্ট হতেও সময় লাগে না। হ্যাক হলে ফিরে পাওয়া যায় না। আপনি না ঘুমিয়ে না খেয়ে দিন রাত কাজ করে একটি ফেসবুক পেজ দার করাবেন আর অরা সেই পেজ ডিজেবল করে মজা নেবে। এসব কাজ ঠিক নয়। এগুলি বন্ধ করুন নয়তো ফেসবুক বন্ধ করুন। আপনার ব্যবসা বাদ দিন। মানুষ নিয়ে খেলবেন না।

Saturday, October 19, 2019

কম্পিউটারে বাংলা লেখায় আপনিও হয়ে যান বস - মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯ টাইপিং শিক্ষা

কম্পিউটারে আপনিও এবার বাংলা লিখতে পারবেন সহজে আর আমি দেখাব বিজয় কীবোর্ড ব্যবহার করা। নিচে ভিডিও দিয়েছি আর এখন একটু ধারনা দেই। ভিডিও দেখে শিখবেন আর বাসায় প্রাকটিস করবেন। বাংলা লিখতে হলে আমাদের যা যা লাগে তা হলঃ একটি বাংলা কীবোর্ড আর দুইটি সফটওয়্যার। সফটওয়্যার গুলির ভেতর একটি বিজয় আরেকটি বাংলা ফন্ট। একবার আপনি লিখতে পারবেন সহজে। মুলত যারা অফিসের বা ওয়ার্ডের কাজ করি তাদের বাংলা লিখতে হয় অনেক কাজে। বাংলা ব্লগ বা বাংলা লিখতে হয় আমাদের প্রতিদিনের নানা কাজে। এই জন্য আপনাকে শিখতে হবে। এতে আপনি অনেক এডভান্স পাবেন আপনার কাজে। আগের চেয়ে বর্তমানে বাংলা লেখা অনেক সহজ হয়ে গেছে। আগে আমরা শুধু কম্পিউটারে লিখতাম বাংলা।


Friday, October 18, 2019

কিভাবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯ দিয়ে বিজনেস কার্ড তৈরি করবেন .Microsoft Word 2019 Business Card Tutorial by Shaharear

বিজনেস কার্ড বানানো অনেক সহজ। আর আমি দেখাবো কিভাবে আপনি এম এম ওয়ার্ডে এটি তৈরি করতে পারেন। যারা ফটোশপ বা অন্য অন্য সফটওয়্যার ইউজ করতে জানেন না তারা অবশ্যই দেখুন। তাছাড়া বিজনেস কার্ড তৈরি করা শিখলে আপনাদের এটি অনেক কাজে লাগবে। আপনাদের আমি খুব সিম্পল বা সাধারন একটি বিজনেস কার্ড বানিয়ে দেখাব। আপনি এটি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের যেকোনো ভার্শন থেকে বানাতে পারেন। আমি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯ দিয়ে শুরু করছি।


ভালো কোয়ালিটির মিনি সাউন্ড বক্স মাত্র ৩০০ টাকায় সস্তায় কিনুন আমার মত . Sound Speaker Under 5$ From Dhaka Bangladesh

আমার নতুন সাউন্ড বক্স বা স্পিকার দেখুন। তার আগে আমি আপনাদের গল্প বলতে চাই কিভাবে আগের স্পিকার ভেঙ্গে গেল ফলে নতুন একটি কিনলাম। আর নিচে ভিডিও দিছি যারা চান ভিডিওতে আমার স্পিকার দেখে নিন। শেয়ার আর সাবস্ক্রাইব করতে ভুল্বেন না কিন্তু। আমি গত সেমিস্তার বিরতিতে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই আর সেই অনুযায়ী ব্যাগ গুছাই। ভাবলাম আমার সাউন্ড বক্স সাথে নেই। একটু বাজানো যাবে। আর গ্রামে ভাইদের সাথে আনন্দ করব অনেক মজা হবে। তাই নিলাম। পরের দিন ভোরে আমরা সাভার থেকে বাসে করে রওনা করি। দুপুরে পৌছাই গ্রামের বাড়িতে। সেখানে আমি আর আমার পরিবারের সবাই সবাইকে দেখে অনেক খুশি হই। অনেক দিন পর পরিবারের লোকজনদের দেখে কার না ভ্লাও লাগে। আমারও সেইম। প্রথমদিন রেস্ত নেই। কিন্তু পরের দিন আমি গান বাজাই। ভালোই চলছিল। কিন্তু এক সময় খেয়াল করি যে একটিতে সাউন্ড হচ্ছে, আরেকটি বন্ধ। অনেক চেষ্টা করেও ঠিক করতে পারি নি। হয়ত আসার পথে কোন চাপ খেয়ে এমনটি হতে পারে। কি জানি। এভাবে চলতে পারে না।


Saturday, October 12, 2019

অনেক দিন পর প্রিয় গ্রামে বেড়াতে যাওয়ার কিছু গল্প, গ্রামের সবুজ রাস্তার আর বাজারে সিঙ্গারা খাওয়া - ধলাইতলা গ্রাম নড়াইল ভ্লগ Dhalaitola Village, Narail Vlog

প্রায় ৪ বছর পর এবার গ্রামের বাড়ি গেলাম। ভালো লাগে আমার ধলাইতলা গ্রাম। আমি যখন গ্রামে যাই অনেক দিন পর মনে হয় অনেক কিছু চেঞ্জ গ্রামের। প্রথমত আমাদের গ্রামের বাড়ি অনেক পুরানো হয়ে গেছে। তারপর আশেপাশে অনেক পরিচিত মানুষ নেই। এছাড়াও রয়েছে অনেক পরিবর্তন। মসজিদ, মাদ্রাসা, নদী, খাল বিল, রাস্তাসহ আরও অনেক। বর্ষার সৌন্দর্য এবার গ্রামের বাড়ি উপভোগ করলাম সবার সাথে। অনেক মিস করি শহরে থেকে প্রিয় গ্রামকে। যাই হোক বলে রাখা ভালো এটা আমার নানা বাড়ি। নানা নানু সেই অনেক বছর আগে মারা গেছেন। শুধু ছোট মামা আর মামি থাকেন আমার এই ছোট্ট গ্রামে। তাদের কাছেই যাওয়া। ছোটবেলা থেকে মামার আদর পেয়ে বড় হয়েছি। আর নানু বেঁচে থাকতে আমাকে অনেক ভালবাসতেন। আমি এই গ্রামেই বড় হয়েছি। এখানের নদীতে গোছল করেছি। এখানের স্কুলে পড়েছি। এখানের মক্তবে আমি প্রথম আরবি শিখি। তাছাড়া আমার লাইফের সব কিছুই বলতে এই গ্রাম। গ্রামের সবার বাড়ি ও সবার নাম মুখস্ত আমার আর মুখ চেনা সবার। অনেক আপন তারা আমার। তাই যেখানেই থাকি গ্রামে আসার জন্য সুযোগ খুজতে থাকি আমি। এবার অনেক বছর পর সুযোগ পেয়ে চলে আসলাম। গ্রামে আসলে আমি সবার আগে পুরো গ্রাম একবার ঘুরে আসি। তারপর আমি ঘরে পা দেই। সব সময়ের অভ্যাস এটা। তাদের না দেখলে আমার ভালো লাগে না আর তারা সব সময় অপেক্ষা করে কবে আমি তাদের কাছে ফিরব। আজকে যে গল্প বলব সেটা হল গ্রামের সৌন্দর্য দেখা আর বাজারে যাওয়া। অনেক সুন্দর এই পরিবেশ। 



Wednesday, October 9, 2019

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯ টিউটোরিয়াল #১ বোল্ড ইটালিক আর আন্ডারলাইন কিভাবে করতে হয় শিখে নিন - Microsoft Word 2019 Bangla Tutorial

বোল্ড ইটালিক আর আন্ডারলাইন এই তিনটি শব্দের সাথে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। হ্যাঁ আমরা যারা লিখালেখি করি তারা জানি। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে আমরা ব্যবহার করে থাকি। যারা নতুন তাদের কাছে হয়ত বিষয়টি জানা নেই। তাই আমি আরেকবার জিনিসটি দেখাব। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯শে ও বোল্ড ইটালিক আর আন্ডারলাইন করা যায়। মুলত হোমে আপনারা এই ফিচারটি পেতে পারেন। আর এটা অনেক সহজ। আপনার লেখাকে মার্ক করে দেখানো যাবে। অনেক কাজে লাগে এই ফিচারটি।
আপনারা যারা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯ শিখতে চান তারা আমার ইউটিউব চ্যানেলের প্লে লিস্ট টি এড করে রাখুন। সেখানে আমি আমার সম্পূর্ণ কোর্সের ভিডিও দেব। আর আপনারা শেখান থেকে সহজে আরও শিখতে পারবেন। আর যে কোন সমস্যায় আমাকে জানাবেন। আমি আপনাদের সাহায্য করব।

তো চলুন শুরু করি। ভিডিওতে দেখুন। আশা করি সহজে বুঝতে পারবেনঃ



Tuesday, October 8, 2019

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯ টিউটোরিয়াল কোর্স সিরিজ - Microsoft Word 2019 Bangla Tutorial ( Course Outline Introduce, New Doc, Template, CV Format and lots more)

লিখালিখির জন্য কম্পিউটারে সেই অনেক আগে থেকেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর ব্যবহার। যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে এই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দেখতে দেখতে এখন ২০১৯শে চলে এসেছে। মনে আছে সেই ২০০৩ বা ২০০৭ এর কথা। এখন এর ব্যবহার খুব কমই দেখা যায়। আর ফিচারগুলিও নতুন ভাবে এসেছে। আগের চেয়ে অনেক উন্নত আর সহজ হয়েছে। এখন আপনি এই ওয়ার্ড ২০১৯ দিয়ে অনেক কাজ করতে পারবেন। নতুন ফিচারের পাশাপাশি আগের মত সবই করতে পারবেন। এবার আসি আমার এই কোর্সের সম্পর্কে। আমি আমার কোর্সে চেষ্টা করব আপনাদের মাইক্রোসফট অফিস এর মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯ সম্পর্কে সবকিছু শেখানোর বিগেইনার তো এডভান্স। আপনার ক্যারিয়ার গঠনের জন্য এই লিখালিখির বেসিক জানা অনেক জরুরী। আশা করি আপনি আমার এই ভিডিও সিরিজের মাধ্যমে উপকৃত হবেন। কোর্স শেষে আপনাদের কিছু প্রফেশনাল কাজ ও ডাটা এন্ট্রির মত কাজ করানো শেখাবো। তাছাড়া আপনাদের সিভি বানানো, ক্যালেন্ডার বানানো, ছবির কাজ, গানিতিক ইকুয়েশন এগুলির ও কিছু কাজ করে দেখানর চেষ্টা করব। আপনারা আমাকে সাপোর্ট দিন আর আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। আমার ইউটিউব চ্যানেলের নাম “Shaharear”. আজ আপনাদের প্রথম ভিডিও এখানে সিম্পল কিছু ধারনা দেব এই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০১৯ সম্পর্কে যার অনেক কিছু হয়ত আপনি জানেন না। আশা করি অবাক হবেন আপনি। আপনাদের যা কিছু সমস্যা হবে আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন।



Wednesday, October 2, 2019

Football Boots Price in Bangladesh - সস্তায় ভালো ফুটবল বুট কিনুন কমদামে - Asia Sports Uttara Dhaka Video 4k

ফুটবলাররা নানা রকম বুট পড়ে খেলা আর ভালো মানের বুট হলে খেলতে অনেক সুবিধা হয়। আপনারা যারা ফুটবল খেলা করেন তারা কেউ খালি পায়ে আবার কেউ বুট পায়ে খেলেন। যাই হোক বুট পায়ে খেলার নিয়ম আগে ছিল না। তবে এই নিয়ম চালু হওয়ার পর থেকেই বুটের প্রচলন শুরু হয়েছে। আপনারা যারা বুট কিনতে চান আমার ভিডিও থেকে আইডিয়া নিতে পারেন। আমি কিছুদিন আগে উত্তরা গিয়েছিলাম। সেখানে একটি স্পোর্টসের দোকানে কিছু বুট ও জুতার কালেকশন দেখেছিলাম। এগুলি ভালো কোয়ালিটির ছিল আর ব্র্যান্ডের ও কিছু ছিল। প্রায় সব রকম।
কেনার আগে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে কিভাবে ভালো বুট চেনা যায়। আপনি বুটটি পড়ে দোকানের ভেতর হালকা হাঁটবেন। খেয়াল রাখবেন সব ঠিকমত হচ্ছে কি না। আর এটাও ভাবতে হবে যে কোন ইনজুরি না হয়। তাই আপনাকে ভালো বুট কিনতে হবে। আমরা যারা নতুন খেলতে যাই তখন আমাদের বড়ভাই বা কোচ এসে আমাদের এগুলি শেখান। আপনারা আপনাদের একাডেমীর ওস্তাদকে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।


ফুটবল খেলা অনেক সহজ আর বুট পড়াও খুব সহজ। প্রথমদিকে হয়ত একটু সমস্যা হতে পারে তবে কিছুদিন নিয়মিত করতে আপনিও বুট পায়ে দিতে পারবেন। এতে আপনার পা আঘাট থেকে বাঁচবে আর আপানার শটে আগের থেকে জোর আসবে। ফলে আপনি উন্নতি করতে পারবেন। স্কুল কলেজের টুর্নামেন্ট কিংবা উচ্চপর্যায়ের খেলা যেটাই বলেন না কেন প্রায় সব ধরনের বুট পাবেন এখানে। আপনারা যদি চান আমাকে আরও ভিডিও এর জন্য রিকুয়েস্ট করতে পারেন। আমি অবশ্যই আপনাদের সামনে হাজির হব। আপনার যত ফুটবলার বন্ধুরা আছে সবার সাথে শেয়ার করুন আমার এই ভিডিও।

Tuesday, October 1, 2019

বৃষ্টি, ক্লাস আর আমার ভালো লাগা

এই সপ্তাহ অনেক বৃষ্টি হচ্ছে। বলতে পারেন সারাদিনই বৃষ্টি হয়। আর আমি সারা দিন ঘরে বসে। ক্লাসের সময় যাই ক্যাম্পাসে। তারপর বাসায় আসি আর প্রিয় খাটে শুয়ে শুয়ে নেট চালাই। বৃষ্টি নামলে কেমন যেন আনন্দে ভরে যায় মনটা। আর ঠাণ্ডা পড়লে ক্লান্তি লাগে না। অন্যদিনের মত ক্লাস করেছি গতকাল। সকাল সারে আটটা থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত একটানা। মাঝে একটি ব্রেক ছিল। হালকা নাস্তা করি। তবে দুপুরে ছুটি পাই নি খাওয়ার। একটানা ক্লাস শেষে সবাই যেন খুব ক্লান্ত। আমি বাসায় এসে বসি সেই কম্পিউটারে আর ক্লাসে কিছু কাজ দিয়েছিল সেটা সাবমিট করি। আসলে আমার দারা তেল মারা হয় না। তাই আমি সোজা সাপটা কাজ করি। আর এই জন্য হয়ত আমাকে একটু আলাদা করেই রাখে সবাই। তেমনি দেখলাম আজ। সকালে একটু দেরিতে ঘুম ভাঙ্গে। আম্মু ডেকে ডেকে আমাকে উঠায়। ক্লাস সারে আটটায় আর আমি উঠি ৮.১৫ তে। খুব জলদি উঠে যাই ক্লাসে। দেখি সার একা দাড়িয়ে। কেউ ক্লাসে নাই। পড়ে এক বড় ভাই আমাদের সাথে কোর্স নিয়েছিলেন। তাকে নিয়ে ক্লাসে যাই। বুঝলাম গতকাল সবাই ক্লাসে থেকে থেকে অনেক ক্লান্ত। তাছাড়া সব সেমিস্টারে অন্যদের থেকে ২ সপ্তাহ পড়ে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয়। আগে যেয়েও লাভ নেই। সারগুলিকে তেল মেরে মেরে ঠিক করে নিচ্ছে আর সিজিপিয়েও পাচ্ছে। যাক এসব আর বললাম না। কারন আমি তেল মারতে পারি না আর কেউ জানতে পারলে আমাকে বাঁশ দেবে। তবে একদিন সত্য প্রকাশ হবে এটা বিশ্বাস করি। আজ সকালে ক্লাসে ভালোই লাগছিল। অনেকদিন পর একা। কেউ নেই। সার আমি আর একজন বড়ভাই ক্লাসে। আর মজার বেপার হয় যেহেতু কেউ ছিল না তাই আমাকে অন্যদিনের মত ক্লাসে থাকতে হয় নি। যাই হোক পরের ক্লাস আর হয় নি। ছেলেরা তাদের মোবাইল বন্ধ করে করে রেখেছে সকাল থেকে। ফোনেও পাই নি। বাসায় আসি সারে দশটায় আর বৃষ্টি আবার শুরু হয় সকাল এগারোটা থেকে। আমি যেখানে থাকি এই জায়গাটা গ্রামের মত। ভালো লাগে মুক্ত পরিবেশ। ভালো লাগে নিজের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে। তাই খুজেখুজে এমন সুন্দর জায়গা আমি এসেছি। ঢাকার পাশেই আশুলিয়া আর আমি থাকি এখানেই। এখান থেকে যখন খুশি ঢাকা যেতেও পারছি। ভালোই লাগছে। আর এখন যখন লিখতেছি বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। পাশের রাস্তাটা নদী হয়ে গেছে। আর আমি দেখছি জানালা দিয়ে। আশেপাশের মানুষদের একটু সমস্যা হবে হয়ত আজ। তাতে আমার কি। আমি তো আজ বাইরে বের হব না। ভাবছি লেখা শেষে ঘুম দেব লম্বা একটি। বৃষ্টি দেখলে ঘুম আসে। আরও মনে পড়ে পুরানো সময়গুলির কথা। দুপুরে গোছল দিলাম, তারপর খেলাম। এখন বিশ্রাম নেই আর বাজে সারে তিনটা। আরেকটু পর আজান দেবে। এই গ্রামটা খুব খারাপ। আমি প্রায়ই আজানের শব্দ ঘর থেকে পাই না। এদের মাইক অনেক কম আওয়াজ হয়। হয়ত গাছপালা বেশি তাই। আমার আজান খুব ভালো লাগে। আর বেশি দিন এই গ্রামে থাকব না। তারপর যখন চলে যাব ভালো একটি বাসা নেব যেখান থেকে আজান শুনতে পারব সব সময়

Saturday, September 21, 2019

রোনালদো সম্পর্কে আপনার অজনা কিছু তথ্য যা হয়ত আপনি জানেন না

১. রোনালদো ২০১১ সালে তার গোল্ডেন বুট টি ১.২ মিলিয়ন ইউরে তে বিক্রি করেছিলেন যা দান করা হয়েছে war-torn Gaza তে নতুন বিদ্যালয় তৌরীর জন্য।

২. রোনালদো তার ব্যালন ডি ওর টি £৫৩০০০০ ইউরো তে বিক্রি করেছিলেন একটি সংস্থা তৌরীর জন্য।

৩. ৩৪ বছর বয়সী রোনালদো ৩টি প্রধান দানশীল সংস্থার Ambassador ( প্রতিনিধি) 1. Save the children 2. Unicef 3.World vision.

৪. ২০১৩ সালের Uefa team of the year হওয়ার জন্য পাওয়া £১০০০০০ ইউরো Red cross সংস্থায় দান করেছেন তারই ১২ মাস পর La Decima থেকে পাওয়া £৪৫০০০০ ইউরো ৩ টি সংস্থায় দান করেন।

৫. "আমরা সবাই রক্ত দান করে বৌসাদৃশ্য তৌরী করতে পারি" কথাটি রোনালদো বলেছে। রোনালদো প্রতিবছর ২বার রক্ত দান করেন এবং পোস্ট এর মাধ্যমে সবাইকে দান করতে উৎসাহিত করেন।

৬. ২০১৫ সালের নেপালের ভূমিকম্পে অনেক লোক মারা যায় অনেকে ঘড় ছাড়া হয় রোনালদো নেপালের ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ৫মিলিয়ন ইউরো দান করেন।

৭. ২০০৭ সালের রোনালদোর মা Breast cancer আক্রন্ত হয়েছিলেন যে হাসপাতাল তার মা কে সুস্থ করেছিলেন তাদের ধন্যবাদ স্বরুপ সেই হাসপাতাল কে £১২০০০০ ইউরো দান করেছিলেন।

৮. রিয়াল মাদ্রিদ ক্ষুদে ভক্ত Haidar যে তার মা-বাবা হারিয়ে ফেলেছেন তাকে তার সাথে দেখা করার সুযোগ দেন এবং Haidar কে Real Madrid football একাডেমিতে ভর্তি করিয়ে দেন।

Friday, August 16, 2019

গল্পঃ ..... সাদা শাড়ি ..... ১ম পর্ব , লেখিকাঃ জান্নাত শিলা লনি




রিমা-পরশু কিন্তু সবাই সাদা
রঙের শাড়ি পরছি,আর এটাই ফাইনাল। প্রোগ্রাম যেহেতু বিকেল থেকে রাত বারোটা অবধি, সেজন্য সাদা রংটাই ভালো।
আমি- তাহলে আমার কী হবে?আমার যে সাদা রঙের কোন শাড়িই নেই। কখনো পড়াও হয়নি।
সাদিয়া- আরে অর্পা! আমরাএখনো কেউই শাড়ি কিনিনি। সবাই একসাথে, একই রকম শাড়ি কিনবো কালকে।তাই আগে থেকে বলছি। এখন সবাই বল,কখন যাওয়া যায়।

Sunday, June 9, 2019

রাতে জনি ভাইয়ার বিছানা ভিজিয়ে দিল নাদিয়া আপু

প্রেমিক রোম্যান্টিক আর সুন্দর পুরুষ আমাদের জনি ভাই। নাদিয়া আপু রাতে দুষ্টুমি করল আর ফল ভোগ করল জনি ভাইয়া। আজ বলব তেমনি আরেকটি গল্প। আপনারা জনেন জনি ভাই আজ ২ দিন হল আমাদের গ্রামে আছে। গ্রামে থাকতে যা কষ্ট হয় তার ভেতর মাঝে মাঝে সুখের ছোঁয়া মেলে।

Thursday, June 6, 2019

জনি ভাই যখন মেয়েদের দিকে তাকায়, কেউ একটা বিড়ি দে

জনি ভাইয়া নিয়মিত জিম করে আর ফিগার অনেক সুন্দর। তাই তাকে দেখলে যেকোনো মেয়ে ক্রাশ খেতেই পারে। মেয়েরা যেন খুব শজেই জনি ভাইয়ার কাছে আকর্ষণ অনুভব করে। আজ আপনাদের শোনাব জনি ভাইয়া ও মেয়েদের নিয়ে মজার মজার কিছু গল্প। আপনারা পড়তে পড়তে আবার জনি ভাইয়ার জন্য পাগল হয়ে যাইয়েন না। যাই হোক শুরু করছি।

নাদিয়া আপুর প্রতিশোধ, জনি ভাই বিপদে কাপড়হীন অবস্থায় বাথরুমে

সকালে শাপলা আর ঝড়ের নৌকা ভ্রমণের পর আমরা বাসায় ফিরি ৮টার সময়। এসে আমরা ব্রেকফাস্ট করি। জনি ভাইয়া আর নাদিয়া আপু দুইজনেরই ভালো লেগেছে আমাদের গ্রাম। তবে তাদের একটি সমস্যা। সেটি হল কারেন্ট থাকে না। তাদের মোবাইল আর ল্যাপটপের চার্জ অলরেডি কমে এসেছে। সেটা কোন সমস্যা না। জনি ভাইয়া জেনে বুঝেই একটি সোলার প্যানেল আর ব্যাটারি নিয়ে এসেছে। এতে চার্জ দেওয়া যায়। তারা একটি ব্যাটারি চার্জ দেয় ও অপরটি ব্যবহার করে। এখন আমরা আম পেড়ে খাব। গ্রামের একটি ছেলে খুব ভালো গাছে উঠতে পারে। তাকে ভাড়া করলাম। সে আম পাড়তে থাকে। আমি, আপু আর ভাইয়া গাছের নিচে দাড়িয়ে দেখতে থাকি। অনেক গুলা আমগাছ। ২টি গাছ থেকে প্রায় ভালো মানের আম পাওয়া গেল। সারা দিন খেলেও শেষ করা যাবে না।

Tuesday, June 4, 2019

জনি ভাইয়া আর নাদিয়া আপুর সাথে নৌকা ভ্রমণ, "কি মিয়া সাঁতার জানো?"

জনি ভাইয়া আর নাদিয়া আপুর সাথে পরের দিন আমরা নৌকা ভ্রমণের সিদ্ধান্ত নেই। আমরা যাব পাশের নদীতে। আর সেখান থেকে নৌকায় চড়ে নদীর পাশ দিয়ে আমরা পাশের বিলে যাব। সেখানে শাপলা তুলব আর অনেক মজা করব। এটাই প্লান আমাদের। আপু আর ভাইয়া আসবে জেনে আগে থেকেই আমি নৌকা ঠিক করে রেখেছিলাম। মোটামুটি ভালো নৌকা। ইঞ্জিন নেই। বৈঠা দিয়ে চালাতে হয়। মাঝি মোটামুটি দক্ষ চালক। আমাদের গ্রামের আজকের এই ভ্রমণের কাহিনি জনি ভাইয়া আর আমাদের প্রিয় নাদিয়া আপুর অনেকদিন মনে থাকবে। আমরা খুব সকালে যাই নৌকাতে চড়তে।

জনি ভাই আর নাদিয়া আপু আমাদের গ্রামে বেড়াতে এসেছেন, প্রথম দিনে মাছ চোর ধরলেন ভাই

শহর থেকে একদিন জনি ভাই আর তার প্রেমিকা নাদিয়া দিদি আমাদের গ্রামে আসলো। আমাদের ছোট্ট গ্রাম। আর শহরের মত ভালো ব্যবস্থা নেই। তারা বাস থেকে নেমে আমাকে ফোন করে। আমি তাদের গ্রাম্য ভ্যানে করে নিয়ে আসি। যাই হোক ভ্যানের চাকা উচু নিচু রাস্তায় ঝাঁকি খায় আর নাদিয়া আপু ভয়ে চিল্লায়। জদিও যদি ভাই কম ভয় পেয়েছে। গ্রাম্য রাস্তায় এই প্রথম তারা এসেছে। অনেক নতুন অভিজ্ঞতা পেতে। অনেক রোম্যান্টিক তারা দুজন। এবার গরমের ছুটিতে এসেছে আমাদের গ্রামে ঘুরে দেখতে।


Monday, June 3, 2019

৫০ টি গোপন টিপস ইউটিউবে সফল হওয়ার জন্য, মিস করবেন না কিন্তু

আসসালামুয়ালাইকুম। কেমন আছেন সবাই? অনেকে আমাকে অনেক কথা বলে। "ভাইয়া আমি ভিউ পাই না", "ভাইয়া আমার ভিডিও রেঙ্ক করছে না", "ভাইয়া আমি আয় করতে পারব তো?", "ভাইয়া আমার তো ভালো ক্যামেরা নেই" ইত্যাদি। তাই আমি আমার সকল প্রিয় মানুষদের জন্য অনেক খুজে খুজে নিয়ে এসেছি ৫০ টি টিপস যা এই প্রথম শুধু আমিই দিচ্ছি। আগে কেউ এক সাথে এতগুলি টিপস দেয় নি ইউটিউবারদের। যেহেতু আমি নিজে একজন ভিডিও বানাই ইউটিউবে তাই আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে এই টিপস গুলি বের করি। বলতে পারেন অনেক দিন লেগেছে এগুলি বের করতে। আপনারা যদি ঠিকমত ফলো করেন তাহলে আমি লিখে দিচ্ছি আপনিও একজন ভালো ইউটিউবার হতে পারবেন।


Friday, May 17, 2019

একটি গরমের দিনে মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষদের কষ্টের জীবন

আজ একটু বেশি গরম পড়েছে। প্রায় ৪১ ডিগ্রি। হয়ত এটাই আজকের রেকর্ড তাপমাত্রা। না শুনলাম ৪২ ডিগ্রি হয়েছে রাজশাহীতে। এমনিতেই গরম খুব তারপর এত তাপমাত্রা আমাদের অসুস্থ করে তুলছে। হয়ত কাল খবরের পাতায় দেখব গরমে অনেক মানুষ মারা গেছে। আজকের দুপুরটা অনেক গরম আর বাতাস খুব গরম। ফ্যানের বাতাস। বাইরের বাতাসও ভালোই গরম। অসহ্য লাগছে সবার। আমি বাবা মা আর ছোটভাই এই চারজন মিলে থাকি চুয়াডাঙ্গা শহরে। আমাদের বাসার উপরে ছাদ আর সোজা গরম সবটুকু আসে আমাদের কাছে। সারা বাসায় ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি ছিটিয়ে দিলাম। তারপর মা দুপুরের নাস্তা করতে ডাক দিলেন। আমি ছোটভাইকে নিয়ে গেলাম। এই গরমে এখনো বাবা অফিসে।



Thursday, May 16, 2019

ইতনা গ্রামের শ্মশানে সন্ধ্যায় ভুতের গল্প

আসসালামুয়ালাইকুম। গতদিনের গল্পে ব্যাপক সারা পাওয়ার পর আজ নিয়ে হাজির হলাম আরেকটি গল্প। গল্পটি হল ইতনা গ্রামের শ্মশানের গল্প। ছোটবেলা অনেক সুন্দর জীবন ছিল। এখন বড় হয়েছি আর মনে পড়ে সময়গুলি। তাই মাঝে মাঝে ভালো লাগে গল্প লিখতে। তো সেইবার আমি অষ্টম শ্রেণিতে পড়তাম। আমার গ্রামের এক মামার বিয়েতে বাড়ি গিয়েছিলাম। তখনের ঘটনা। আর গ্রীষ্মকাল আমার প্রিয় সময়। বিয়ের দিনও সেই সময় ঠিক করা হয়। মার্চ মাসে যাই। তখন  ক্লাসও এক সপ্তাহ অফ ছিল। যাই হোক সুযোগ পেলাম। আর না হলেও যেতাম। আম্মু, খালামনি সহ আরও অনেক আত্মীয় বাড়িতে এসেছিল। সুতরাং মজা হওয়া স্বাভাবিক। সেই একই ভাবে খুলনা থেকে লঞ্চে করে যেয়ে মধুমতি নদীর ঘাটে ধলইতলা গ্রামে নামি। পরের দিন শুরু হল মিশন। মিশন মামার বিয়ে এবার দিতেই হবে।

Wednesday, May 15, 2019

গরমের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি মামুন গাজির বাগানে আম চুরির গল্প

তখন আমি ক্লাস ৬য়ে পড়ি। খুলনা আমাদের বাসা। সেইবার গরমের ছুটিতে গ্রামের বাসায় যাওয়ার প্লান করি। ফারুক মামাকে মোবাইল করে আসতে বলি। মামা পরের দিন আমাকে নিতে আসে। তারপর আমি মা আর মামা তিনজন মিলে যাওয়ার প্লান করি। নদী মাতৃক দেশ আমাদের বাংলাদেশ। তাই লঞ্চে করে যাওয়ার জন্য মামা আসার দিন একটি টিকেট বুকিং করে এসেছিলেন। খুলনার রূপসা নদীর লঞ্চঘাটে আমরা যথারীতি সকালে খুব ভোরে পৌছাই। ২ তলা লঞ্চ। ভালোই বড়। আমার লঞ্চে যেতে ভালো লাগে তাই মামা আমার জন্য নদী পথে যাওয়ার সুযোগ করে দিল। মামা আসলেই শুধু লঞ্চে করে যাই। যদিও অন্য পথে যাওয়া যায় গ্রামের বাড়ি। বাসে একবার গিয়েছিলাম। লঞ্চে গ্রামের বাড়ি যেতে আমার প্রায় দিনের অর্ধেক সময় লাগে। যেমন সকালে রওনা দিলে দুপুরে যাই। খুব ভোরে যাত্রা শুরু করলে অবশ্য বেলা উঠতে উঠতে পৌঁছে যাই। যাই হোক আমরা যাত্রা শুরু করলাম। বাড়ি পৌছালাম দুপুরে।

তরমুজ - ফলের চেয়েও বেশি কিছু, সব সময় কাজে লাগে

আসসালামুয়ালাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। মৌসুমি ফল হিসেবে বর্তমানে তরমুজের জুরি নাই। গাছের চেয়ে এই ফলের ওজন বেশি হয় তাই গাছ এই ফলকে সামলাতে হিমশিম খায়। যাইহোক তরমুজ অসাধারন লাগে খেতে আর এখনো পাওয়া যাচ্ছে। হয়ত আরও কিছুদিনের ভেতর শেষ হয়ে যাবে। আজকের আমার পোস্ট শুধু তরমুজকে নিয়ে।

Tuesday, May 14, 2019

ফেসবুক আতঙ্কের নতুন নাম হথাৎ গ্রুপ ডিলেট হয়ে যাওয়া

আজ ফেসবুকে শুনতে ছিলাম গ্রুপ আর এডমিনদের কান্না আর হাহাকার। বড় বড় গ্রুপ নাকি ব্যান হয়ে গেছে। শুনেছি অনেক এডমিনের আইডি হ্যাক হয়েছে। একটি মানুষ আর অনেক তিল তিল করে গড়ে তোলে তার স্বপ্নের নেটওয়ার্ক কিন্তু তা এক নিমিষেই শেষ। এটা কি মানা যায়। অনেক কষ্ট পেয়েছে তারা জানি না আর ফিরে পাবে কি না। আজ আমি এইসব নিয়ে আমার হিজিবিজি লেখা লিখলাম। ভালো লাগলে পড়তে পারেন। আমারও খারাপ লাগছে, কেননা আমিও কিছু গ্রুপ পছন্দ করতাম। প্রায়ই পোস্ট করতাম। অনেক ভালো লাগত। তাদের ও সেইসব গ্রুপকে আমি খুব মিস করতেছি। যাই হোক হয়ত আর ফিরে পাব না। কেন এমন হল প্রশ্ন সবার। উত্তর হিসেবে জানি ফেসবুকে কিছু বাগ পেয়েছে ফলে সেখানদিয়ে চলছে হ্যাকিং। তো সবাই আপাতত কিছুদিন মানে ঠিক হওয়া পর্যন্ত একটু সতর্ক থাকবেন।

বদনা - বাঙালির প্রতিদিন লাগে ও নানাবিধ ব্যবহার

আমাদের সবার প্রিয় একটি বস্তু হল বদনা। আমরা বদনা প্রতিদিন ব্যবহার করি। সকাল বিকাল রাতে এমনকি ঘুম থেকে হথাৎ জেগে উঠেও ব্যবহার করে থাকি। বদনা খুব সুন্দর একটি পানির পাত্র। এখানে অনেক পানি জমা করে রাখা যায় আর একটি পাইপের মত আছে। সেখান দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে পানি বের হয়। আমি এই পাইপকে তুলনা করব লাচ্চি বা ফালুদা খাওয়ার সময় ব্যবহৃত স্ট্র বা পাইপের সাথে। ব্দনার এই পাইপ অনেক বড় মোটা আর বেশি পানি এক সাথে বের হয়। ফলে আমাদের কাজ করতে অনেক আরাম লাগে। বদনার দ্বারা আমরা কম বেশি সবাই উপকৃত হয়েছি।

অবশেষে বৃষ্টির দেখা, আমার বাড়িটি ভিজিয়ে দিল

আসসালামুয়ালাইকুম সবাইকে। আলহামদুলিল্লাহ রমাজানে সবাই একটু শান্তি পেলাম। অবশেষে বৃষ্টি হল। খুব ভালো লেগেছে। জানেন আজ কত ছিল? আজ দিনে ৩৬ ডিগ্রি ছিল আমার বাসার এলাকায়। এখন ভালো লাগছে। ইচ্ছে করছে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমাই। আপনাদের অনেকের এলাকাতেও হয়েছে বৃষ্টি। আর যেখানে এখনো বৃষ্টি আসে নি দোয়া করি আল্লাহ যেন খুব জলদি আপনাদের বৃষ্টি দিয়ে রোজার ভেতর শান্তি দেয়। এখনো নামছে বাইরে ফোঁটা ফোঁটা। একদম আমার বাড়িটি গোসল করিয়ে দিয়ে গেল। অনেক ভিজিয়ে দিল বৃষ্টি এসে।

এখনো বৃষ্টি এলো না, অপেক্ষায় রয়েছি

আসসালামুয়ালাইকুম সবাইকে রমাজানের শুভেচ্ছা। আশা করি ভালো আছেন। আমিও আছি ভালোই। শুনেছি আজ নাকি বৃষ্টি আসার কথা ছিল। বৃষ্টি আসে নাই। তাই কষ্টটা কমলো না বরং বাড়ল। অনেক অপেক্ষায় ছিলাম বৃষ্টির জন্য। ভেবেছিলাম তার স্পর্শ পেয়ে আজ আমার কষ্ট দূর হবে। ভালবাসি আমি বৃষ্টিকে। ভালো লাগে তার ডাক শুনতে। সে যখন আসে, পৃথিবী হাসে। চারপাশে শব্দগুলি খুব ভালো লাগে। জানেন কত দিন বৃষ্টির জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। থাক শুনে কি লাভ সে তো আর আসলো না। অপেক্ষায় থাকলাম। দেখি মাঝ রাতে যদি তাকে পাই। হয়ত দিনে আসলে সমস্যা হবে তাই রাতে আসা বেছে নিতে পারে। আমি তো সব সময় বৃষ্টিকে খুঁজেছিলাম। সব সময় খোঁজ খবর নিয়েছিলাম। গতকাল অপেক্ষা করেছিলাম, আজ সারাদিনও অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু সে আমার অপেক্ষার মূল্য বুঝল না। আসলো না সে।

Sunday, May 12, 2019

গরমের দিনে ধলইতলা গ্রাম ও মধুমতী নদীর গল্প

অনেক গরম আর আমাদের চামড়া পুড়ছে তাবে। মাঝে মাঝে শরীর কাপে। থামাও কেউ থামাও। চারিদিকে হাহাকার অনেক গরম পড়েছে আজ। ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা আমাদের নড়াইল জেলাতে আজ। আমাদের গ্রামের অনেক কৃষক এই গরমে খুব কষ্ট করে কৃষি কাজ করতে গেছে মাঠে। কি আর করার এরা এভাবেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন।

রমযানে গরমে সুস্থ থাকতে ফলো করতে পারেন আমার টিপসগুলি

আসসালামুয়ালাইকুম। রমজানের শুভেচ্ছা সবাইকে। আজ আমাদের প্রিয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ এর জন্মদিন। গতবছর এই দিনে আমাদের স্যাটেলাইট আকাশে পাঠিয়েছিল আমাদের সরকার। দেশের প্রথম স্যাটেলাইট ইতিমধ্যে আমাদের অনেক কাজে লেগেছে। আগামিতে আরও অনেক কাজে লাগবে। এই স্যাটেলাইটের পেছনে আমাদের সরকার অনেক শ্রম দিয়েছেন। তাই আজকের লেখা আমি স্যাটেলাইটের স্মরণে শুরু করলাম। আল্লাহ আমাদের স্যাটেলাইট অনেক দিন বাঁচিয়ে রাখুন। নষ্ট যেন না হয়। আমাদের দেশের উন্নয়ন হোক আরও।
প্রচুর গরম পড়ছে আর আমারা অনেক অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি। রোজার সময় আমাদের আরও বেশি কষ্ট হচ্ছে। এভাবে চললে আমরা সবাই অসুস্থ হয়ে যাব। তাই রোজা আর গরমে সুস্থ থাকতে আমাদের আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। আমাদের খাদ্য অভ্যাস বদলাতে হবে তাহলে আমরা ভালো থাকব।
 আআমদের প্রধান সমস্যা আমরা লোভনীয় খাবার দেখলে খেতে যাই। ফ্লী আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই জন্য আমাদের খাবারে মেনু চেঞ্জ করতে হবে।

Saturday, May 11, 2019

মোবাইল আর ডিজিটাল ৪জি ভয়ানক অপব্যবহার বাড়ছে অপরাধ

বর্তমানে আপনার সন্তান আপনার সামনে ভদ্র। সবাই বলে খুব ভালো। কিন্তু তার মোবাইল ধরলে জানতে পারবেন সে কেমন।
আরে ভাই ডিজিটাল জিগে অপরাধ খুব সহজ হয়ে গেছে। এখন আর বাইরে সবার সামনে গিয়ে করা লাগে না অপরাধ। ঘরে এসে মোবাইল অন করলেই হয়। আর দরজা বন্ধ করে যা খুশি করতে পারেন। ৪জি আছে না।
আপনি জানেন আপনার সন্তান ঘুমাচ্ছে পাশের রুমে। আসলে কি তাই? দরজা অফ, লাইট অফ।
কিন্তু না তার হাতে মোবাইল আছে, শুয়ে শুয়ে সে সারা রাত ইউজ করলেও আপনি কিছু করতে পারবেন না।
এবার আসি চারদিকে এত ধর্ষণ কেন? কি চলছে এসব???

সিগারেটের দাম বাড়াতে বিয়েতে যৌতুক হিসেবে সিগারেট চাইলেন শাহরিয়ার। কাজীর মুখ থেকে সিগারেট কেড়ে নিয়ে দৌর দিলেন

হথাৎ বাড়ল সিগারেটের মূল্য, সবার মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। অনেকে তো টাকার অভাবে কেনাই বন্ধ করে দেছে। কিন্তু আমাদের শাহরিয়ার নতুন ফন্দি আঁটল। সে এমন কাউকে বিয়ে করতে চায় যেখানে যৌতুক হিসেবে সিগারেট দেবে। তারমত সিগারেট আমাদের এলাকায় আর ২য়টি নেই। ইতিমধ্যে অনেক মেয়ের বাবা তার সিগারেটত্ব দেখে অনেক খুশি আর নিজের মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার জন্য লাইন দিয়েছে। তবে মেয়েরা রাজি না তার সাথে সংসার করতে। এমন মানুষ সারাদিন সিগারেট খেলে কি করে চলবে। এলাকার কাজী যখন বিয়ে পড়ানোর সময় একটি বেনসন মুখে ধরিয়েছিলেন সাথে সাথে আমাদের শাহরিয়ার কেড়ে নিয়ে দৌর দিয়ে পালালো বিয়ের মঞ্চ থেকে। এক ঘণ্টা পরে সিগারেট শেষ করে অর্ধেক সিগারেট হাতে করে এনে আবার বিয়ের পিড়িতে বসল।

সবাই রোজা রেখে তারাবী পড়তে পারে না, কেউ কেউ মসজিদে বসে শুয়ে কোরআন শোনে

আসসালামুয়ালাইকুম। চলছে মাহে রমাযান আর এই মাসে অনেক ফজিলত। যারা ইসলামকে ভালবাসে, যারা আল্লাহকে ও রাসুলকে ভালবাসে তারা এই মাসে বেশি বেশি নামাজ রোজা করে পুণ্য লাভের আশায়। তারাবীর নামাজ রমযানে রাতে আমরা পড়ি। এর ভেতর আমাদের অন্যতম আকর্ষণের বিষয় হচ্ছে খতম তারাবী। পবিত্র কোরআন শরীফ খতম দেয়া হয়ে থাকে আমাদের দেশে নামাজ পড়ার মাধ্যমে। যারা রোজা রেখে অসুস্থ হয়ে যায় তারা অনেকে তারাবীর নামাজ পরে না। আবার অনেকে আছে ৪ রাকাত, ৮ রাকাত বা ১২ রাকাত পড়ে চলে যায় বাসায়। আমাদের দেশের সব মসজিদে একপ্রকার উৎসবের সৃষ্টি হয় রমজান মাসে। আমরা দেখি ৪ রাকাত নামাজ এর পর কিছু লোক চলে যায় বেরিয়ে। ৮ রাকাত ও বারো রাকাত পর অনেকে চলে যায়। তারপর শুধু তারাই থাকে যারা ২০ রাকআত নামাজ পড়বে। সবাই কিন্তু চলে যায় না। কেউ কেউ থেকে যায়। কোরআনকে যারা ভালবাসে তারা নামাজ না পড়তে পারলেও পিছনে বসে বসে শুনতে থাকে। আমি অনেক মানুষকে দেখেছি এশার নামাজের পর মসজিদের বারান্দায় বসে বা শুয়ে আছে। বাড়ি না যেয়ে ওখানেই রেস্ট নিচ্ছে। মসজিদের সকল মুসল্লি থেকে হয়ত তারা একটু আলাদা। তাদের ভালো লাগে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত শুনতে। কি মধুর কি অপূর্ব সুর। খুব ভালো লাগে। মনে প্রশান্তি বয়ে আনে।

Friday, May 10, 2019

অন্ধকারে হথাৎ পরিচিত সেই হাত আমাকে ধরল, আমি ভয় পেলাম

চারপাশে অনেক অন্ধকার। খুব ভয় করছে। হথাৎ মনে হল কে যেন পেছন থেকে আমার কাথে হাত রাখল। তখন আমি একটি গন্ধ পেলাম। মনে হল খুব পরিচিত একটি গন্ধ। পেছনে কে আছে আমি অন্ধকারে দেখতে পাচ্ছি না। কাছে আমার মোবাইলটা নেই যে জবালিয়ে দেখব যে কে। তবে বুঝতে পারলাম কে। আমার পরিচিত একজন মানুষ সে। একটি মেয়ে। আমি ঠিক জানি না সে কি করে আমার খবর পেল এখানে। কি করে সে জানল যে মাই এখানে আছি। তবে প্রায় মাস দুয়েক পর দেখা হল তার সাথে। ভালোই লাগছে। আমি পেছনে ফিরলাম তাকে দেখার জন্য।

ফজরের আযানের পর এক ভাই প্রতিদিন নামাজের জন্য ডাকতেন


মসজিদের আজান কত সুন্দর লাগে। সব খানে সব সময় শুনি কারন আমার দেশে মুসলিম বেশি আর মসজিদ সব খানে। দিনে ৫ বার আল্লাহকে ডাকা হয়। ৫ ওয়াক্ত নামাজ হয়। আযান শুনে আমরা নামাজে যাই। বড় ভালো লাগে। কি মধুর কি সুন্দর কণ্ঠে আযান।

রাত জেগেরই কিন্তু নেই কাজ


এখন আর সকালে উঠতে ইচ্ছে করে না। তবে রাত জাগি অনেক। মনে পড়ে সেইসব দিনের কথা যখন ফজরের আজান শুনে উঠতাম। যখন ছিলাম গ্রামে তখন সকালে মোরগ এর ডাক শুনতে ভালোই লাগত। এখন আমরা

Sunday, April 28, 2019

অপরাধ নিয়ে আমার একটি মুক্ত চিন্তা

ছোটবেলা থেকে আমরা বাংলা বলছি, ভাত খাচ্ছি আর এই দেশের আবহাওয়াতে বড় হচ্ছি। একবার ভাবুন তো এখন যদি আপনাকে অন্য কোন দেশে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে আপনি অসুস্থ হবেন, কথা বলতে পারবেন না আর খেতে পারবেন না। কি ঠিক তো?
এবার বলি আমাদের দেশে ছোট ছোট শিশুদের আমরা যদি ঠিক মত সেখাতে না পারি তাহলে তারা বড় হয়ে অপরাধ করবে। আমাদের যেমন বাংলা বলতে ভালো লাগে। আর অন্য ভাষা শিখলেও বাংলার মত পাই না। একজন মানুষের অভ্যাসও ঠিক এমনি। আর সহজে অন্য অভ্যাসে যাওয়া যায় না। আপনি জম্নের পর থেকে যে কাজটি বেশি করে আসছেন সেটি আপনার জন্য বেস্ট। যেমন ভাত খাই সারা জীবন আর বাংলা বলি সারা জীবন।
এবার আসুন আমরা কেন অপরাধ করি? এর জন্য কি

Friday, April 26, 2019

রিলেশন ধোঁকাবাজ - সেই মুহুর্তে আমি আসলে ভুল ছিলাম

প্রেমিকার পাঠানো স্ক্রিনশটে আমি যখন দুইটা গ্রামীনফোনের নেটওয়ার্ক দেখেছিলাম, সত্যি বলতে আমার তখন একটু হলেও খারাপ লেগেছিলো।
বলেছিলাম, 'তোমার আরেকটা জিপি সিমের নাম্বার আমার কাছে নেই তো। এমনকি তোমার যে দুটো সিম তুমি আমাকে সেটা জানাওনি পর্যন্ত।'
প্রেমিকা আমাকে